Editors Picks
Saturday, October 7, 2017
Thursday, September 28, 2017
টেকনাফ উখিয়া বালুখালিতে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের ত্রাণ বিতরণ করলেন ওমর ফারুক মুন্না।
মানবতার এক উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো ছাত্রদল নেতা ওমর ফারুক মুন্না।
কুমুল্লা তিতাসঃ
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের পক্ষ থেকে বুধবার (২৭/৯/২০১৭ইং) টেকনাফ উখিয়ার বালুখালি নির্যাতিত নিপিড়ীত অসহায় ৫০০ রোহিঙ্গা পরিবারকে ত্রাণ সামগ্রী ও নগদ টাকা বিতরণ করেন,
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্না।
এই সময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহঃ দপ্তর সম্পাদক ইশতিয়াক মাহমুদ মানিক, মোঃ ইলিয়াস সহঃ স্কুল বিষয়ক সম্পাদক, সাইদুর রহমান সোহেল সহঃ বেসরকারী বিষয়ক সম্পাদক , রাশেদুল হক রাশেদ সহঃ সভাপতি কক্সবাজার জেলা ছাত্রদল। সাইফুল ইসলাম সুমন সহঃ সভাপতি চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, মোজাহিদুল ইসলাম পারভেজ সহঃ সাধারণ সম্পাদক ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদল, হাবিবুল্লা সহঃ সম্পাদক ঢাকা কলেজ ছাত্রদল,জিয়াউর রহমান খন্দকার সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক ঢাকা কলেজ ছাত্রদল, নুরুল ইসলাম লিপু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল, এম এ হাশেম চট্রগ্রাম মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদল, অন্তর দে বিশ্বাস কক্সবাজার উপজেলা ছাত্রদল, যুবরাজ ইসলাম রাসেল কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রদল, রুবেল খান রাজ স্বেচ্ছাসেবক দল তিতাস উপজেলা, ও কক্সবাজার জেলা-উপজেলা, মহানগর সহ বিভিন্ন ইউনিট এর ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য কিছু দিন আগেও অসহায় বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে ওমর ফারুক মুন্না সারা বাংলাদেশে আলোড়ন সৃষ্টি করে ছিল। সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে এমন একটি মহৎ কাজ, মানবতা মূলক সেবা ও নিঃস্বার্থহীন মানুষের প্রতি মানুষের ভালবাসার এক উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য সত্যিই যোগ্য প্রসংশার দাবিদার ছাত্রদল নেতা ওমর ফারুক মুন্না।
রিপোর্ট টি লেখার আগমূহুর্ত পর্যন্ত ছাত্রদল নেতা ওমর ফারুক মুন্নার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কুমিল্লা তিতাস কে জানায় মানুষ মানুষের জন্য, আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারুণ্যের অহংকার আগামীর রাষ্ট্র নায়ক আমার নেতা জনাব তারেক রহমানের নির্দেশে মাঠে বেরিয়েছি। আমার একটুখানি প্রচেষ্টা যদি অসহায় রোহিঙ্গাদের মুখে হাঁসি ফুঠায় তাতে খারাপ কি। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সেই সাথে আমি সকল কে অনুরোধ করবো দলমত নির্বিশেষে আর্ত-মানবতার সেবায় আমরা যেন অসহায় রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়াই।facebook page
কুমুল্লা তিতাসঃ
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের পক্ষ থেকে বুধবার (২৭/৯/২০১৭ইং) টেকনাফ উখিয়ার বালুখালি নির্যাতিত নিপিড়ীত অসহায় ৫০০ রোহিঙ্গা পরিবারকে ত্রাণ সামগ্রী ও নগদ টাকা বিতরণ করেন,
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্না।
এই সময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহঃ দপ্তর সম্পাদক ইশতিয়াক মাহমুদ মানিক, মোঃ ইলিয়াস সহঃ স্কুল বিষয়ক সম্পাদক, সাইদুর রহমান সোহেল সহঃ বেসরকারী বিষয়ক সম্পাদক , রাশেদুল হক রাশেদ সহঃ সভাপতি কক্সবাজার জেলা ছাত্রদল। সাইফুল ইসলাম সুমন সহঃ সভাপতি চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, মোজাহিদুল ইসলাম পারভেজ সহঃ সাধারণ সম্পাদক ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদল, হাবিবুল্লা সহঃ সম্পাদক ঢাকা কলেজ ছাত্রদল,জিয়াউর রহমান খন্দকার সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক ঢাকা কলেজ ছাত্রদল, নুরুল ইসলাম লিপু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল, এম এ হাশেম চট্রগ্রাম মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদল, অন্তর দে বিশ্বাস কক্সবাজার উপজেলা ছাত্রদল, যুবরাজ ইসলাম রাসেল কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রদল, রুবেল খান রাজ স্বেচ্ছাসেবক দল তিতাস উপজেলা, ও কক্সবাজার জেলা-উপজেলা, মহানগর সহ বিভিন্ন ইউনিট এর ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য কিছু দিন আগেও অসহায় বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে ওমর ফারুক মুন্না সারা বাংলাদেশে আলোড়ন সৃষ্টি করে ছিল। সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে এমন একটি মহৎ কাজ, মানবতা মূলক সেবা ও নিঃস্বার্থহীন মানুষের প্রতি মানুষের ভালবাসার এক উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য সত্যিই যোগ্য প্রসংশার দাবিদার ছাত্রদল নেতা ওমর ফারুক মুন্না।
রিপোর্ট টি লেখার আগমূহুর্ত পর্যন্ত ছাত্রদল নেতা ওমর ফারুক মুন্নার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কুমিল্লা তিতাস কে জানায় মানুষ মানুষের জন্য, আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারুণ্যের অহংকার আগামীর রাষ্ট্র নায়ক আমার নেতা জনাব তারেক রহমানের নির্দেশে মাঠে বেরিয়েছি। আমার একটুখানি প্রচেষ্টা যদি অসহায় রোহিঙ্গাদের মুখে হাঁসি ফুঠায় তাতে খারাপ কি। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সেই সাথে আমি সকল কে অনুরোধ করবো দলমত নির্বিশেষে আর্ত-মানবতার সেবায় আমরা যেন অসহায় রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়াই।facebook page
Tuesday, September 5, 2017
ভয়ানক রুপ ধারন করছে আরাকানের স্বাধীনতা যুদ্ধ,দলে দলে মারা পড়ছে বার্মার কাফের বাহিনী।
ভয়ানক রুপ ধারন করছে আরাকানের স্বাধীনতা যুদ্ধ,দলে দলে মারা পড়ছে বার্মার কাফের বাহিনী।
জেগে উঠেছে আরাকাবের মুসলিম বীর মুজাহিদেরা
অবশেষে ভংকর রুপ ধারন করছে মায়ানমারের আরাকান, চলছে পুরুদমে স্বাধীনতার যুদ্ধ। জেগে উঠেছে আরাকানের মুসলিম বীর মুজাহিদেরা। সেনারা দলেদলে মারা পড়ছে স্বাধিনতাকামীদের হাতে ।
অবশেষে ভংকর রুপ ধারন করছে মায়ানমারের আরাকান, চলছে পুরুদমে স্বাধীনতার যুদ্ধ। জেগে উঠেছে আরাকানের মুসলিম বীর মুজাহিদেরা। সেনারা দলেদলে মারা পড়ছে স্বাধিনতাকামীদের হাতে ।
অবশেষে ভংকর রুপ ধারন করছে মায়ানমারের আরাকান, চলছে পুরুদমে স্বাধীনতার যুদ্ধ। জেগে উঠেছে আরাকানের মুসলিম বীর মুজাহিদেরা। সেনারা দলেদলে মারা পড়ছে স্বাধিনতাকামীদের হাতে ।
আলহামদুলিল্লাহ্ facebook page
জেগে উঠেছে আরাকাবের মুসলিম বীর মুজাহিদেরা
অবশেষে ভংকর রুপ ধারন করছে মায়ানমারের আরাকান, চলছে পুরুদমে স্বাধীনতার যুদ্ধ। জেগে উঠেছে আরাকানের মুসলিম বীর মুজাহিদেরা। সেনারা দলেদলে মারা পড়ছে স্বাধিনতাকামীদের হাতে ।
অবশেষে ভংকর রুপ ধারন করছে মায়ানমারের আরাকান, চলছে পুরুদমে স্বাধীনতার যুদ্ধ। জেগে উঠেছে আরাকানের মুসলিম বীর মুজাহিদেরা। সেনারা দলেদলে মারা পড়ছে স্বাধিনতাকামীদের হাতে ।
অবশেষে ভংকর রুপ ধারন করছে মায়ানমারের আরাকান, চলছে পুরুদমে স্বাধীনতার যুদ্ধ। জেগে উঠেছে আরাকানের মুসলিম বীর মুজাহিদেরা। সেনারা দলেদলে মারা পড়ছে স্বাধিনতাকামীদের হাতে ।
আলহামদুলিল্লাহ্ facebook page
Saturday, August 26, 2017
রংপুরে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করলেন ওমর ফারুক মুন্না, কুমিল্লা তিতাস
তিন বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের নির্দেশে রংপুরের পীরগাছা উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নে বন্যা কবলিত অসহায় ও ক্ষতিগ্রস্থ ৫০০ পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্না ।
এসময় অার ও উপস্থিত ছিলেন রংপুর জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সহ যুবদল,ছাত্রদল,স্বেচ্ছা সেবকদল,শ্রমীকদলের নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্রদলের বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ ।
Saturday, August 5, 2017
তিতাসে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মোতালেব সরকারের মৃত্যু
তিতাসে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মোতালেব সরকারের মৃত্যু
মোঃ জুয়েল রানা: কুমিল্লা তিতাস উপজেলার ৫নং কলাকান্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মোতালেব সরকার (৬৫) ইন্তেকাল করেছেন। ৫ আগস্ট শনিবার সকাল ১১ঘটিকার সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তার মৃত্যুতে এলাকায় গভীর শোকের ছায়া নেমে আসে। শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন, সাবেক প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এপিস-২ আব্দুল মতিন খান, বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান জনাব হাবিবুল্লাহ বাহার, মাছিমপুর আশার আলো সমিতি লিঃ এর সভাপতি হাসান মাহমুদ অপু, মাছিমপুর আর আর ইনস্টিটিউশনের অভিভাবক সদস্য ইকবাল হোসেন বাবুল, ইউপি সদস্যা সহ সর্বস্তরের মানুষ এবং তাঁরা মরহুমের বিদেহী আত্মার
শান্তি কামনা করেন।facebook page
Tuesday, July 25, 2017
ছাত্রদলের শীর্ষ দুই পদে আসতে পারে যারা বিস্তারিত....!
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের ভ্যানগার্ড হিসেবে পরিচিত ছাত্রদল। দক্ষিন এশিয়ার সববৃহৎ ছাত্র সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। মেয়াদোত্তীর্ণ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কমিটি খুব শিগগিরই ঘোষণা হতে পারে।আর এ কারণে পদ প্রত্যাশী নেতাকর্মীরাও দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। নেতাদের বাড়িতে ধরনা দিচ্ছেন, নিজেদের আমলনামার ফিরিস্তি তুলে তদবির করছেন। আবার সুবিধাবাদী ছাত্র নেতারাও সিন্ডিকেটের উপর ভর করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন।
বিএনপির আন্দোলনে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এই সংগঠনটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে ইতোমধ্যে নতুন কমিটি গঠনের দাবিতে একাট্টা হয়েছেন সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
তৃণমূল নেতাকর্মীদের অাশা ত্যাগী,যোগ্য,অান্দোলন সংগ্রাম ও রাজপথে সত্রিুয় এমন একটি কমিটি উপহার দিবেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান ।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বর্তমানে লন্ডনে অাছেন পুত্র তারেক রহমানের বাসায় ।চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে গেছেন ।লন্ডন থেকে ফিরেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ঘোষনা দিতে পারেন ছাত্রদলের নতুন কমিটি ।
নতুন কমিটিতে সভাপতি পদে বেশ অালোচনায় অাছে অালমগীর হাসান সোহান ।তিনি বর্তমান ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি ।অসংখ্য মামলা নিয়ে তিনি রাজপথে দলের জন্য দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার ও বেশ অালোচনায় অাছে।সিনিয়র এই ছাত্রনেতা ছাত্রদলের শীর্ষ পদে যেতে অনেক মামলা,হামলা ও জীবনের ঝুকি নিয়ে রাজপথে সত্রিুয়ভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
অার সাধারন সম্পাদক পদে বেশ অালোচনায় অাছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সফল সাধারন ও বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক
ওমর ফারুক মুন্না ।কর্মীবান্ধব মেধাবী এই ছাত্রনেতা অসংখ্য মামলা হামলা ও জীবনের ঝুকি নিয়ে সরকার বিরোধী অান্দোলনে রাজপথে সত্রিুয় ।তার স্লোগানে কম্পিত ঢাকার রাজপথ ।যুগ্ম সম্পাদক নুরুল হুদা বাবু ও সাধারন সম্পাদক পদে অালোচনায় অাছে ।facebook page
Friday, July 21, 2017
কুমিল্লা দাউদকান্দি উপজেলায় মেজর জেনারেল (অব:) মো: সুবিদ আলী ভূঁইয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি: যুবলীগ নেতা সবুজ গুলিবিদ্ধ:-
কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলায় রায়পুরে যুবলীগ এর সম্মেলনে সাংসদ মেজর জেনারেল (অব:) মো: সুবিদ আলী ভূঁইয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি:
যুবলীগ নেতা সবুজ গুলিবিদ্ধ:-
দাউদকান্দিতে ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ও দক্ষিন যুবলীগ এর সম্মেলনে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) এর মাননীয় সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অবঃ) মো:সুবিদ আলী ভূইয়াকে লক্ষ্য করে গুলি।
গুলিটি লক্ষ্যহীন হয়ে ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিন ইউনিয়ন যুবলীগ এর বর্তমান সভাপতি মো: মাহবুবুল হক সবুজ গুলিবিদ্ধ হয়।
গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা সবুজকে গৌরীপুর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর তাকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়, ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার বিকাল বেলায় উপজেলার রায়পুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ সম্মেলনস্থলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, দির্ঘ প্রায় এক যুগ পর দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগ এর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপ্স্থিত ছিলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাননীয় সভাপতি ও সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অবঃ) মো: সুবিদ আলী ভূঁইয়া, বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ এর বর্তমান চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) মোহাম্মদ আলী সুমন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক মো: সারওয়ার হোসেন বাবু, উপজেলা যুবলীগ এর আহবায়ক মো: শাহজাহান খন্দকার, উপজেলা যুবলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক মেহেদী হাসান সুমন ও যুগ্ম আহবায়ক হেলাল মাহমুদ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
সকল নেতৃবৃন্দ যখন সভামঞ্চে উপস্থিত হন, তখন সমাবেশ স্থলে চারদিক থেকে জনশ্রোতের মত মিছিল আসতে শুরু করে। তখন মিছিলের মাঝখান থেকে দাউদকান্দি ও মেঘনা গণমানুষের নেতা মো: সুবিদ আলী ভুইয়াকে লক্ষ্য করে "কিলার" গুলি ছুড়লে গুলিটি লক্ষ্যহীন হয়ে ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিন ইউনিয়ন যুবলীগ এর সভাপতি মাহবুবুল হক সবুজ হাতে গুলিবৃদ্ধ হয়ে সাথে সাথে মাটিতে লুটিয়ে পরে, লুটিয়ে পরা সবুজকে সভাস্থলে আগত যুবলীগ এর নেতাকর্মীরা গৌরীপুর সরকারী উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়,চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন।
আমি কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ এর পক্ষ থেকে গুলিবিদ্ধ সবুজের সুস্থতা কামনা করছি, সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেফতার করার জন্য পুলিশ প্রসাশনকে অনুরোধ করছি এবং এই সন্ত্রাসী হামলার তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
----------------------
মো: সারওয়ার হোসেন বাবু
যুগ্ম আহবায়ক
কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ,
সাবেক সাধারন সম্পাদক
কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগ,
সভাপতি - গভর্নিং বডি
গাজীপুর খান মডেল হাইস্কুল এন্ড কলেজ।facebook page
যুবলীগ নেতা সবুজ গুলিবিদ্ধ:-
দাউদকান্দিতে ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ও দক্ষিন যুবলীগ এর সম্মেলনে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) এর মাননীয় সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অবঃ) মো:সুবিদ আলী ভূইয়াকে লক্ষ্য করে গুলি।
গুলিটি লক্ষ্যহীন হয়ে ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিন ইউনিয়ন যুবলীগ এর বর্তমান সভাপতি মো: মাহবুবুল হক সবুজ গুলিবিদ্ধ হয়।
গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা সবুজকে গৌরীপুর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর তাকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়, ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার বিকাল বেলায় উপজেলার রায়পুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ সম্মেলনস্থলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, দির্ঘ প্রায় এক যুগ পর দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগ এর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপ্স্থিত ছিলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাননীয় সভাপতি ও সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অবঃ) মো: সুবিদ আলী ভূঁইয়া, বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ এর বর্তমান চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) মোহাম্মদ আলী সুমন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক মো: সারওয়ার হোসেন বাবু, উপজেলা যুবলীগ এর আহবায়ক মো: শাহজাহান খন্দকার, উপজেলা যুবলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক মেহেদী হাসান সুমন ও যুগ্ম আহবায়ক হেলাল মাহমুদ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
সকল নেতৃবৃন্দ যখন সভামঞ্চে উপস্থিত হন, তখন সমাবেশ স্থলে চারদিক থেকে জনশ্রোতের মত মিছিল আসতে শুরু করে। তখন মিছিলের মাঝখান থেকে দাউদকান্দি ও মেঘনা গণমানুষের নেতা মো: সুবিদ আলী ভুইয়াকে লক্ষ্য করে "কিলার" গুলি ছুড়লে গুলিটি লক্ষ্যহীন হয়ে ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিন ইউনিয়ন যুবলীগ এর সভাপতি মাহবুবুল হক সবুজ হাতে গুলিবৃদ্ধ হয়ে সাথে সাথে মাটিতে লুটিয়ে পরে, লুটিয়ে পরা সবুজকে সভাস্থলে আগত যুবলীগ এর নেতাকর্মীরা গৌরীপুর সরকারী উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়,চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন।
আমি কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ এর পক্ষ থেকে গুলিবিদ্ধ সবুজের সুস্থতা কামনা করছি, সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেফতার করার জন্য পুলিশ প্রসাশনকে অনুরোধ করছি এবং এই সন্ত্রাসী হামলার তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
----------------------
মো: সারওয়ার হোসেন বাবু
যুগ্ম আহবায়ক
কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ,
সাবেক সাধারন সম্পাদক
কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগ,
সভাপতি - গভর্নিং বডি
গাজীপুর খান মডেল হাইস্কুল এন্ড কলেজ।facebook page
Tuesday, July 18, 2017
অাওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়েদুল কাদেরকে সঠিক জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্না
ডিয়ার ওবায়েদুল কাদের, পালানোর ইতিহাস তো আপনাদের!
একাত্তরে জাতিকে অরক্ষিত রেখে আপনারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভেগেছিলেন। হ্যাঁ যুদ্ধ করেছিলেন বটে আপনারা, সীমান্তের ওইপাড়ে, আপনাদের যুদ্ধ করার জন্যে আলাদা একটা সেক্টরই গঠিত হয়েছিল, সোনাগাছী!
পঁচাত্তরে শেখ মুজিবের মৃত্যুর পরেও আপনারা পালিয়েছিলেন। নেতার লাশের পাশে আপনাদের পাওয়া যায়নি, পাওয়া যায়নি নেতার জানাযায়। আপনাদেরই আরেক নেতা তৎকালীন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ শেখ মুজিবকে দেওয়াল টপকে পালিয়ে যাবার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পরে বাংলাদেশ যখন ভয়ংকর এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি আপনার নেত্রী তখন সীমান্ত লক্ষ্য করে ভোঁ দৌড় লাগিয়েছিলেন। এই দেশের জনগণের কথা ভাবেননাই।
নব্বইয়ের উত্তাল গণ আন্দোলনের দিনগুলোতেও আপনারা আপোষকামীতার ভূমিকা নিয়েছিলেন। দিনে আন্দোলন আর রাতে এরশাদ, এই ছিলেন আপনারা। লাল দীঘির জনসভায় আপনাদের নেত্রী আঙ্গুল উঁচায়া ঘোষণা দিয়েছিলেন- এরশাদ শাহীর অধীনে যে নির্বাচনে যাবে সে হবে জাতীয় বেঈমান!
তারপরের দিন এরশাদের সাথে লংড্রাইভ, আন্দোলনের মাঠ থেকে পালিয়ে গিয়ে এরশাদের অধীনে নির্বাচনে আপনারাই গিয়েছিলেন।
এক এগারোর দুই উদ্দিনের ক্যামোফ্লেজ সামরিক শাসনের সময় আপনাদের নেত্রীই আপোষ করে কানের চিকিৎসার নাম করে দেশ ছেড়ে ভেগেছিলেন।
সেইদিন খালেদা জিয়া কি বলেছিল জানেন? এইটা আমার দেশ, এই দেশ ছেড়ে আমি কোথাও যাবোনা।
মূলত: খালেদা জিয়ার আপোষহীন মনোভাবের কারণেই সেই সময়ে 'মাইনাস টু' ফর্মুলা ভেস্তে যায়। আপনার নেত্রীও দেশে ফেরার সাহস পেয়েছিলেন।
আপনাদের আন্দোলনের ফসল দুই উদ্দিনের করা আপনাদের নেত্রীর মামলাগুলো আপনারা তুলে নিয়েছিলেন। রেখে দিয়েছেন খালেদা জিয়ার মামলাগুলো।
খালেদা জিয়া সেই মামলাগুলো মোকাবেলা করছেন। এই বয়সেও প্রায় প্রতি সপ্তাহে আদালতে হাজিরা দিচ্ছেন উনি।
....
পালাবার সংস্কৃতি আপনাদের, বিএনপির না। বিএনপি লড়ে যাচ্ছে, বিএনপি লড়বে। বিএনপি দেশের মানুষের পাশে থাকবে।
খালেদা জিয়া ভাঙ্গবেন কিন্তু মচকাবেন না। আপোষে জেলে বসে মুরগির রানও চিবাবেন না।facebook page
একাত্তরে জাতিকে অরক্ষিত রেখে আপনারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভেগেছিলেন। হ্যাঁ যুদ্ধ করেছিলেন বটে আপনারা, সীমান্তের ওইপাড়ে, আপনাদের যুদ্ধ করার জন্যে আলাদা একটা সেক্টরই গঠিত হয়েছিল, সোনাগাছী!
পঁচাত্তরে শেখ মুজিবের মৃত্যুর পরেও আপনারা পালিয়েছিলেন। নেতার লাশের পাশে আপনাদের পাওয়া যায়নি, পাওয়া যায়নি নেতার জানাযায়। আপনাদেরই আরেক নেতা তৎকালীন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ শেখ মুজিবকে দেওয়াল টপকে পালিয়ে যাবার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পরে বাংলাদেশ যখন ভয়ংকর এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি আপনার নেত্রী তখন সীমান্ত লক্ষ্য করে ভোঁ দৌড় লাগিয়েছিলেন। এই দেশের জনগণের কথা ভাবেননাই।
নব্বইয়ের উত্তাল গণ আন্দোলনের দিনগুলোতেও আপনারা আপোষকামীতার ভূমিকা নিয়েছিলেন। দিনে আন্দোলন আর রাতে এরশাদ, এই ছিলেন আপনারা। লাল দীঘির জনসভায় আপনাদের নেত্রী আঙ্গুল উঁচায়া ঘোষণা দিয়েছিলেন- এরশাদ শাহীর অধীনে যে নির্বাচনে যাবে সে হবে জাতীয় বেঈমান!
তারপরের দিন এরশাদের সাথে লংড্রাইভ, আন্দোলনের মাঠ থেকে পালিয়ে গিয়ে এরশাদের অধীনে নির্বাচনে আপনারাই গিয়েছিলেন।
এক এগারোর দুই উদ্দিনের ক্যামোফ্লেজ সামরিক শাসনের সময় আপনাদের নেত্রীই আপোষ করে কানের চিকিৎসার নাম করে দেশ ছেড়ে ভেগেছিলেন।
সেইদিন খালেদা জিয়া কি বলেছিল জানেন? এইটা আমার দেশ, এই দেশ ছেড়ে আমি কোথাও যাবোনা।
মূলত: খালেদা জিয়ার আপোষহীন মনোভাবের কারণেই সেই সময়ে 'মাইনাস টু' ফর্মুলা ভেস্তে যায়। আপনার নেত্রীও দেশে ফেরার সাহস পেয়েছিলেন।
আপনাদের আন্দোলনের ফসল দুই উদ্দিনের করা আপনাদের নেত্রীর মামলাগুলো আপনারা তুলে নিয়েছিলেন। রেখে দিয়েছেন খালেদা জিয়ার মামলাগুলো।
খালেদা জিয়া সেই মামলাগুলো মোকাবেলা করছেন। এই বয়সেও প্রায় প্রতি সপ্তাহে আদালতে হাজিরা দিচ্ছেন উনি।
....
পালাবার সংস্কৃতি আপনাদের, বিএনপির না। বিএনপি লড়ে যাচ্ছে, বিএনপি লড়বে। বিএনপি দেশের মানুষের পাশে থাকবে।
খালেদা জিয়া ভাঙ্গবেন কিন্তু মচকাবেন না। আপোষে জেলে বসে মুরগির রানও চিবাবেন না।facebook page
Sunday, July 16, 2017
প্রিয় বিদ্যাপীঠটিকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন সালমান হাসান....!
প্রিয় বিদ্যাপীঠটিকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন......।
সৃষ্টি আর ধ্বংসে এগিয়ে চলছে পৃথিবী। কেউ সৃষ্টিতে আবার কেউ ধ্বংসের খেলায় মত্ত। তেমনি এক অবিনাশী খেলার শিকার আমার আপনার সবার প্রিয় বিদ্যাপীঠ,
মাছিমপুর আর আর ইন্সটিটিউশন। শিক্ষার প্রতি প্রচন্ড অনুরাগী স্বর্গীয় শ্রী রাজ বিহারী পোদ্দার কর্তৃক পরম মমতায় প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যাপীঠটি আজ চরম সংকটাপন্ন। এক শ্রেণির লুটেরা, স্বার্থান্বেষী মহলের চক্রান্তে স্কুলটি তার ঐতিহ্যগত খ্যাতি হারিয়ে ফেলতে বসেছে। ফলশ্রুতিতে, চরম ফল-বিপর্যয়সহ নানা অনিয়মে জর্জরিত ৮৭ বছরের পুরোনো এই স্বণামধন্য প্রতিষ্ঠানটি। এমন দুরবস্থার কারণ হিসেবে কেউ কেউ বলছেন শক্তিশালী পরিচালনা পর্ষদ না থাকা , যোগ্য শিক্ষকের অভাব ও অভিভাবকদের অসচেতনতাই এর মূল কারণ। আমার কাছেও কারণগুলো যৌক্তিক মনে হয়েছে। একটু অনুধাবন করুন আপনার কাছেও তাই মনে হবে। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, ১৯৩০ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও আজ পর্যন্ত
ইংরেজি-গণিত-বাংলাতে অনার্স-মাস্টার্স ডিগ্রীধারী কোনো শিক্ষক নেই। সস্তায় শিক্ষক কেনার এক প্রতিযোগিতা চলছে অবিরাম।এমন শিক্ষকশূণ্য বিদ্যালয়টি কীভাবে প্রত্যাশিত ফলাফল এনে দিবে? চূড়ান্ত সময় উপস্থিত, আপনার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে, এই প্রিয় বিদ্যাপীঠটির দুর্দিনে তার পক্ষে সরব ভূমিকা পালন না করলে সম্মুখে ঘোর অমানিশা অবশ্যম্ভাবী। এ ভুলের প্রায়শ্চিত্ত বইতে হবে দীর্ঘদিন। তাই যোগ্য অভিভাবকরা নির্বাচনের মাধ্যমে স্কুল পরিচালনায় এগিয়ে আসুন, স্কুলের সকল অনিয়ম বন্ধে সহায়ক হোন। দক্ষ বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে লেখাপড়ার মানোন্নয়ন করুন। সবার শ্লোগান হোক- অযোগ্য সব দূরে থাকুক, যোগ্য ও শিক্ষিত লোক স্কুল পরিচালনা করুক।
বিঃদ্র- কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য আমার এই পোস্ট নয়, শিকড়ের টানে একান্ত ব্যক্তিগত অভিমত। facebook page
সৃষ্টি আর ধ্বংসে এগিয়ে চলছে পৃথিবী। কেউ সৃষ্টিতে আবার কেউ ধ্বংসের খেলায় মত্ত। তেমনি এক অবিনাশী খেলার শিকার আমার আপনার সবার প্রিয় বিদ্যাপীঠ,
মাছিমপুর আর আর ইন্সটিটিউশন। শিক্ষার প্রতি প্রচন্ড অনুরাগী স্বর্গীয় শ্রী রাজ বিহারী পোদ্দার কর্তৃক পরম মমতায় প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যাপীঠটি আজ চরম সংকটাপন্ন। এক শ্রেণির লুটেরা, স্বার্থান্বেষী মহলের চক্রান্তে স্কুলটি তার ঐতিহ্যগত খ্যাতি হারিয়ে ফেলতে বসেছে। ফলশ্রুতিতে, চরম ফল-বিপর্যয়সহ নানা অনিয়মে জর্জরিত ৮৭ বছরের পুরোনো এই স্বণামধন্য প্রতিষ্ঠানটি। এমন দুরবস্থার কারণ হিসেবে কেউ কেউ বলছেন শক্তিশালী পরিচালনা পর্ষদ না থাকা , যোগ্য শিক্ষকের অভাব ও অভিভাবকদের অসচেতনতাই এর মূল কারণ। আমার কাছেও কারণগুলো যৌক্তিক মনে হয়েছে। একটু অনুধাবন করুন আপনার কাছেও তাই মনে হবে। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, ১৯৩০ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও আজ পর্যন্ত
ইংরেজি-গণিত-বাংলাতে অনার্স-মাস্টার্স ডিগ্রীধারী কোনো শিক্ষক নেই। সস্তায় শিক্ষক কেনার এক প্রতিযোগিতা চলছে অবিরাম।এমন শিক্ষকশূণ্য বিদ্যালয়টি কীভাবে প্রত্যাশিত ফলাফল এনে দিবে? চূড়ান্ত সময় উপস্থিত, আপনার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে, এই প্রিয় বিদ্যাপীঠটির দুর্দিনে তার পক্ষে সরব ভূমিকা পালন না করলে সম্মুখে ঘোর অমানিশা অবশ্যম্ভাবী। এ ভুলের প্রায়শ্চিত্ত বইতে হবে দীর্ঘদিন। তাই যোগ্য অভিভাবকরা নির্বাচনের মাধ্যমে স্কুল পরিচালনায় এগিয়ে আসুন, স্কুলের সকল অনিয়ম বন্ধে সহায়ক হোন। দক্ষ বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে লেখাপড়ার মানোন্নয়ন করুন। সবার শ্লোগান হোক- অযোগ্য সব দূরে থাকুক, যোগ্য ও শিক্ষিত লোক স্কুল পরিচালনা করুক।
বিঃদ্র- কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য আমার এই পোস্ট নয়, শিকড়ের টানে একান্ত ব্যক্তিগত অভিমত। facebook page
Saturday, July 15, 2017
মাছিমপুর স্কুল ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন দলের নাম ভাঙ্গিয়ে একটি মহল...
গাজী হানিফ বলেন, তিতাস উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ মাছিমপুর আর আর ইনস্টিটিউশনের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন দলের নাম ভাঙ্গিয়ে একটি মহল তাদের নিজেদের সার্থ হাসিল করার জন্য স্কুল পরিচালনায় পকেট কমিটি গঠন করার পায়তারা করছে। এ লক্ষে অন্য কোন প্রাথী যাতে ফরম কিনতে না পারে সেই জন্য তারা স্কুল গেইটে টেবিল বসিয়ে সতর্ক পাহারা বসায়। তাদের এক দল পেটুয়া বাহিনী, লাটিসোটা, হকিস্টিক নিয়ে পুরো বাজারে মহড়া দেয়। তাদের কোরামের বাইরে কেউ মনোনয়ন ফরম কিনতে গেলেই তাদের কে দেওয়া হচ্ছে বাঁধা এবং স্কুল প্রবেশের গেইটে দিয়ে দিচ্ছে তালা। প্রিয় এলাকাবাসি, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ে এ ধরনের নোংরা রাজনীতি কারোরই কাম্য নয়। এর বিরুদ্ধে তিতাস উপজেলা পরিষদের সন্মানিত
ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনুল ইসলাম সোহেল সিকদার প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করে প্রমান করেছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সকল রাজনীতির উর্ধ্বে। এই প্রতিষ্ঠানকে নোংরা রাজনীতির কবল থেকে রক্ষা করে
শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে আপনাদের সকলের সহযোগিতা অপরিহার্য। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় প্রয়োজন শিক্ষিত, ভদ্র, মার্জিত ও রুচিশীল ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ। নিজেদের পকেট ভারী করা নয় বরং পকেট থেকে অর্থ খরচ করে স্কুল উন্নয়নে অব্যাহত প্রচেষ্টায় রত থাকবে। ছাত্র-ছাত্রীদের ফলাফল ও শিক্ষার মান উন্নয়নই হবে তাদের প্রধান লক্ষ্য।
কারো রক্ত চক্ষুকে ভয় করে পালিয়ে গেলে অপশক্তির জয় হবে। তাই আমাদের সকলকে নিজেদের প্রয়োজনে একসাথে এসব অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে সম্মনিত অভিভাবকদের সচেতন ভূমিকা অগ্রগণ্য।
আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের এই প্রানের বিদ্যাপীঠকে কে রাহুর গ্রাস থেকে মুক্ত করি।facebook page
ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনুল ইসলাম সোহেল সিকদার প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করে প্রমান করেছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সকল রাজনীতির উর্ধ্বে। এই প্রতিষ্ঠানকে নোংরা রাজনীতির কবল থেকে রক্ষা করে
শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে আপনাদের সকলের সহযোগিতা অপরিহার্য। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় প্রয়োজন শিক্ষিত, ভদ্র, মার্জিত ও রুচিশীল ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ। নিজেদের পকেট ভারী করা নয় বরং পকেট থেকে অর্থ খরচ করে স্কুল উন্নয়নে অব্যাহত প্রচেষ্টায় রত থাকবে। ছাত্র-ছাত্রীদের ফলাফল ও শিক্ষার মান উন্নয়নই হবে তাদের প্রধান লক্ষ্য।
কারো রক্ত চক্ষুকে ভয় করে পালিয়ে গেলে অপশক্তির জয় হবে। তাই আমাদের সকলকে নিজেদের প্রয়োজনে একসাথে এসব অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে সম্মনিত অভিভাবকদের সচেতন ভূমিকা অগ্রগণ্য।
আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের এই প্রানের বিদ্যাপীঠকে কে রাহুর গ্রাস থেকে মুক্ত করি।facebook page
ভাবছিলাম মাছিমপুর স্কুল নিয়ে কিছু লিখবোনা তারপর ও কিছু লিখলাম ।
ভাবছিলাম মাছিমপুর স্কুল নিয়ে কিছু লিখবোনা তারপর ও কিছু লিখলাম ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও অনেকের সাথে কথোপকথনের মাধ্যমে জানতে পারলাম মাছিমপুর স্কুলে ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচন, সভাপতি ও বিদ্যুৎসায়ী নিয়ে মাছিমপুর বাজারে উত্তেজনা বিরাজ করছে?স্কুল নির্বাচন কোন দলীয় নির্বাচনের প্রটোকলে পরে না ।এখানে অামার অাপনার ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে ।কে কমিটিতে অাসবে কে সভাপতি হবে এটা নিয়ে অামার মাথাব্যাথা নাই ।
মাছিমপুর জনসাধারনের কাছে অামার প্রশ্ন একটাই???
মাদকের বিরুদ্ধে যেহেতু অাপনারা সমগ্র মাছিমপুর ঐক্যবদ্ধভাবে মিলিত হয়ে অালোচনা করেছেন,এক টেবিলে বসেছেন তাহলে কেন অাপনারা স্কুল নির্বাচন নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে পারলেন না?
নীজেদের মধ্যে কোন্দলের কারনে গত দুইটা সভপাতি ছিল সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকার ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মুন্সি মজিবুর রহমান তারপর কে??????
ফলে অামরা কিছুই পাই নাই।মাছিমপুরের ফলাফল শেষপর্যন্ত ০০০০০০০ ।
যেখানে রাজনীতি দরকার সেখানে রাজনীতি করুন ।এটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার কিন্তু এলাকার উন্নয়ন,মাদক,স্কুল,সমাজ কল্যাণ,এলাকার মানুষের স্বার্থের সাথে জড়িত এমন কিছু নিয়ে কোন রাজনীতি করবেন না ।
বিঃদ্রঃ অামি কাউকে উদ্দেশ্য করে কিছু বলি নাই মাছিমপুর স্কুল ও গ্রামের মঙ্গলের জন্য বলেছি ।ধন্যবাদ সবাইকে ।facebook page
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও অনেকের সাথে কথোপকথনের মাধ্যমে জানতে পারলাম মাছিমপুর স্কুলে ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচন, সভাপতি ও বিদ্যুৎসায়ী নিয়ে মাছিমপুর বাজারে উত্তেজনা বিরাজ করছে?স্কুল নির্বাচন কোন দলীয় নির্বাচনের প্রটোকলে পরে না ।এখানে অামার অাপনার ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে ।কে কমিটিতে অাসবে কে সভাপতি হবে এটা নিয়ে অামার মাথাব্যাথা নাই ।
মাছিমপুর জনসাধারনের কাছে অামার প্রশ্ন একটাই???
মাদকের বিরুদ্ধে যেহেতু অাপনারা সমগ্র মাছিমপুর ঐক্যবদ্ধভাবে মিলিত হয়ে অালোচনা করেছেন,এক টেবিলে বসেছেন তাহলে কেন অাপনারা স্কুল নির্বাচন নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে পারলেন না?
নীজেদের মধ্যে কোন্দলের কারনে গত দুইটা সভপাতি ছিল সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকার ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মুন্সি মজিবুর রহমান তারপর কে??????
ফলে অামরা কিছুই পাই নাই।মাছিমপুরের ফলাফল শেষপর্যন্ত ০০০০০০০ ।
যেখানে রাজনীতি দরকার সেখানে রাজনীতি করুন ।এটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার কিন্তু এলাকার উন্নয়ন,মাদক,স্কুল,সমাজ কল্যাণ,এলাকার মানুষের স্বার্থের সাথে জড়িত এমন কিছু নিয়ে কোন রাজনীতি করবেন না ।
বিঃদ্রঃ অামি কাউকে উদ্দেশ্য করে কিছু বলি নাই মাছিমপুর স্কুল ও গ্রামের মঙ্গলের জন্য বলেছি ।ধন্যবাদ সবাইকে ।facebook page
Friday, July 14, 2017
শনিবার লন্ডন যাচ্ছেন দেশনেত্রী বেগম জিয়া: মির্জা আলমগীর
চিকিৎসার জন্য শনিবার, ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় লন্ডন যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় চেয়ারপার্সনের গুলশানের বাসভবন ফিরোজার সামনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, লন্ডনে চোখের এবং পায়ের চিকিৎসা করাবেন বেগম জিয়া।
কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশে ফেরার বিষয়টি চেয়ারপার্সনের চিকিৎসার উপর নির্ভর করবে।
এর আগে, রাত সাড়ে ৯টায় দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া।
বেগম খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জমিরউদ্দিন সরকার, তরিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।facebook page
Wednesday, July 12, 2017
তিতাসে মাছিমপুর স্কুল নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তুঘলকী কান্ড
কুমিল্লা তিতাস: কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার মাছিমপুর গ্রামের মাছিমপুর আর আর ইনস্টিটিউশনের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলছে তুঘলকী কান্ড।
ক্ষমতাসীন দলের নাম ভাঙ্গিয়ে এক দল স্বার্থানেষী মহল চাইছে নিজেরা আতাত করে পকেট কমিটি করে স্কুল পরিচালনা করতে। জনমনে তাদের এই উদ্দেশ্য নিয়ে চলছে নানা মুখরোচক আলোচনা। এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় তাদের সিন্ডিকেটের লোকেরাই কেবল আবেদন ফরম কিনতে পারছেন। তাদের কোরামের বাইরে কেউ মনোনয়ন ফরম কিনতে গেলেই তাদের বাঁধা দিচ্ছে।
তাদের ৫০-১০০ জনের একটি দল সারা বাজারে এবং স্কুল গেইটের সামনে দিচ্ছে মহড়া এবং টহল। স্কুল প্রবেশের গেইটে দিয়ে দিচ্ছে তালা।
অন্য কোন গ্রামের কেউ যাতে ফরম কিনতে না পারে সেই জন্য রয়েছে তাদের এক দল পেটুয়া বাহিনী, যারা রয়েছে সতর্ক পাহারায়। লাটিসোটা, হকিস্টিক নিয়ে পুরো বাজারে মহড়া দিচ্ছে।
সর্বোপুরি এক ভয়ানক আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছে বলে জানান এলাকার শান্তি প্রিয় জনগণ।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় বিগত নির্বাচনে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ছিলেন এবং এবার তিনি ফরম কিনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন কিন্তু কে বা কারা তাকে মনোনয়ন ফরম না কিনতে হুমকি দিচ্ছেন বলেন জানান। নাগেরচর গ্রামের মনির হোসেন ভূইয়া (সাবেক মেম্বার) তিনিও ভয় পাচ্ছেন ফরম কিনতে। ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা শাহ আলম মনোনয়ন ফরম কিনতে গিয়েও পরে পিছু হটেন অজানা ভয়ে।
এ বিষয়ে তিতাস উপজেলা নির্বাহী অফিসার মকিমা বেগম বলেন বিষয়টি আমার কানে এসেছে। আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে বলে দিয়েছি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। এলাকার শান্তি শৃংখলা যাতে বজায় থাকে আমরা সেই ব্যবস্থাই গ্রহণ করব।
স্কুল পরিচালনা কমিটির বর্তমান সভাপতি, যুবলীগ নেতা এবং সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মুন্সী বলেন, বাঁধা দেওয়ার কথা আমিও লোকমুখে শুনেছি। শুনে আমি তাৎক্ষিক ছুটে যাই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। কিন্তু কাউকে দেখিনি লাঠিসোটা কিংবা বাঁধা দিতে। যদি কেউ ফরম কিনতে চায় তাহলে আসতে বলবেন আমি আগামীকাল থাকবো দেখি কে বাঁধা দেয়। যার কিনতে মন চায় সেই কিনবে। আজকেও আমি বসে থেকে ফরম বিক্রয় করেছি। নির্বাচন নিয়ে নোংরা রাজনীতি করতে দেয় হবে না। এটা স্কুল, রাজনীতির জায়গা নয়।
তিতাস উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওসমান গণি ভূইয়া বলেন এটা একটা নরমাল বিষয়। স্কুল নির্বাচন এখানে বিএনপি আ’লীগ বলে কিছু নেই। যারা আগ্রহী আছেন তারা ভোটের মাধ্যমে জয়ী হয়ে আসবেন। তবে একদল লোক প্রশাসনসহ উর্ধ্বতন মহলকে বুঝাতে চাইছেন যে, বিএনপির লোক প্রার্থী হলে আমাদের আর মূল্য কই থাকে ? স্কুল নির্বাচনে দল বিবেচ্য বিষয় হতে পারে না।
এ বিষয়ে বিএনপি নেতা হাসান মাহমুদ অপু জানান আমারা চাই শান্তি। স্কুল নির্বাচন হবে অভিভাকরা ভোট দিয়ে স্কুল পরিচালনা কমিটি গঠন করবে। ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকবে সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক মাহফুজুর রহমান চৌধুরী বলেন,বাইরের পরিবেশ নিয়ে তো আমি মন্তব্য করতে পারব না। কারণ আমার কাজ স্কুলের গন্ডির মধ্যে। স্কুলের ভিতরের পরিবেশ ভালো, কোন সমস্যা নাই। তিনি আরো জানান গতকাল ৫ জন এবং আজ ৩ জন প্রার্থী ফরম সংগ্রহ করেছেন। গতকাল যারা সংগ্রহ করেছেন তারা হলেন বিল্লাল হোসেন, এমদাদ হোসেন মোল্লা, ডালিম ভূইয়া, ফারুক সরকার এবং শিপন সরকার। আজ যারা ফরম সংগ্রহ করেছেন তারা হলেন ইকবাল হোসেন বাবুল, মাজহারুল ইসলাম ভূইয়া এবং সংরক্ষিত মহিলা পদে ফরিদা ইয়াসমিন। শিক্ষকদের মধ্যে ফরম কিনেছেন তিন জন। facebook page
ক্ষমতাসীন দলের নাম ভাঙ্গিয়ে এক দল স্বার্থানেষী মহল চাইছে নিজেরা আতাত করে পকেট কমিটি করে স্কুল পরিচালনা করতে। জনমনে তাদের এই উদ্দেশ্য নিয়ে চলছে নানা মুখরোচক আলোচনা। এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় তাদের সিন্ডিকেটের লোকেরাই কেবল আবেদন ফরম কিনতে পারছেন। তাদের কোরামের বাইরে কেউ মনোনয়ন ফরম কিনতে গেলেই তাদের বাঁধা দিচ্ছে।
তাদের ৫০-১০০ জনের একটি দল সারা বাজারে এবং স্কুল গেইটের সামনে দিচ্ছে মহড়া এবং টহল। স্কুল প্রবেশের গেইটে দিয়ে দিচ্ছে তালা।
অন্য কোন গ্রামের কেউ যাতে ফরম কিনতে না পারে সেই জন্য রয়েছে তাদের এক দল পেটুয়া বাহিনী, যারা রয়েছে সতর্ক পাহারায়। লাটিসোটা, হকিস্টিক নিয়ে পুরো বাজারে মহড়া দিচ্ছে।
সর্বোপুরি এক ভয়ানক আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছে বলে জানান এলাকার শান্তি প্রিয় জনগণ।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় বিগত নির্বাচনে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ছিলেন এবং এবার তিনি ফরম কিনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন কিন্তু কে বা কারা তাকে মনোনয়ন ফরম না কিনতে হুমকি দিচ্ছেন বলেন জানান। নাগেরচর গ্রামের মনির হোসেন ভূইয়া (সাবেক মেম্বার) তিনিও ভয় পাচ্ছেন ফরম কিনতে। ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা শাহ আলম মনোনয়ন ফরম কিনতে গিয়েও পরে পিছু হটেন অজানা ভয়ে।
এ বিষয়ে তিতাস উপজেলা নির্বাহী অফিসার মকিমা বেগম বলেন বিষয়টি আমার কানে এসেছে। আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে বলে দিয়েছি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। এলাকার শান্তি শৃংখলা যাতে বজায় থাকে আমরা সেই ব্যবস্থাই গ্রহণ করব।
স্কুল পরিচালনা কমিটির বর্তমান সভাপতি, যুবলীগ নেতা এবং সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মুন্সী বলেন, বাঁধা দেওয়ার কথা আমিও লোকমুখে শুনেছি। শুনে আমি তাৎক্ষিক ছুটে যাই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। কিন্তু কাউকে দেখিনি লাঠিসোটা কিংবা বাঁধা দিতে। যদি কেউ ফরম কিনতে চায় তাহলে আসতে বলবেন আমি আগামীকাল থাকবো দেখি কে বাঁধা দেয়। যার কিনতে মন চায় সেই কিনবে। আজকেও আমি বসে থেকে ফরম বিক্রয় করেছি। নির্বাচন নিয়ে নোংরা রাজনীতি করতে দেয় হবে না। এটা স্কুল, রাজনীতির জায়গা নয়।
তিতাস উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওসমান গণি ভূইয়া বলেন এটা একটা নরমাল বিষয়। স্কুল নির্বাচন এখানে বিএনপি আ’লীগ বলে কিছু নেই। যারা আগ্রহী আছেন তারা ভোটের মাধ্যমে জয়ী হয়ে আসবেন। তবে একদল লোক প্রশাসনসহ উর্ধ্বতন মহলকে বুঝাতে চাইছেন যে, বিএনপির লোক প্রার্থী হলে আমাদের আর মূল্য কই থাকে ? স্কুল নির্বাচনে দল বিবেচ্য বিষয় হতে পারে না।
এ বিষয়ে বিএনপি নেতা হাসান মাহমুদ অপু জানান আমারা চাই শান্তি। স্কুল নির্বাচন হবে অভিভাকরা ভোট দিয়ে স্কুল পরিচালনা কমিটি গঠন করবে। ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকবে সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক মাহফুজুর রহমান চৌধুরী বলেন,বাইরের পরিবেশ নিয়ে তো আমি মন্তব্য করতে পারব না। কারণ আমার কাজ স্কুলের গন্ডির মধ্যে। স্কুলের ভিতরের পরিবেশ ভালো, কোন সমস্যা নাই। তিনি আরো জানান গতকাল ৫ জন এবং আজ ৩ জন প্রার্থী ফরম সংগ্রহ করেছেন। গতকাল যারা সংগ্রহ করেছেন তারা হলেন বিল্লাল হোসেন, এমদাদ হোসেন মোল্লা, ডালিম ভূইয়া, ফারুক সরকার এবং শিপন সরকার। আজ যারা ফরম সংগ্রহ করেছেন তারা হলেন ইকবাল হোসেন বাবুল, মাজহারুল ইসলাম ভূইয়া এবং সংরক্ষিত মহিলা পদে ফরিদা ইয়াসমিন। শিক্ষকদের মধ্যে ফরম কিনেছেন তিন জন। facebook page
Sunday, July 9, 2017
লন্ডন থেকে ফিরেই ছাত্রদলের নতুন কমিটি করবেন বলে জানিয়েছেন- বেগম জিয়া।
লন্ডন থেকে ফিরেই ছাত্রদলের নতুন কমিটি
বিএনপির রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের ভ্যানগার্ড হিসেবে পরিচিত মেয়াদোত্তীর্ণ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কমিটি খুব শিগগিরই ঘোষণা করতে যাচ্ছে দলটির হাইকমান্ড। আর এ কারণে পদ প্রত্যাশী নেতাকর্মীরাও দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। নেতাদের বাড়িতে ধরনা দিচ্ছেন, নিজেদের আমলনামার ফিরিস্তি তুলে তদবির করছেন। আবার সুবিধাবাদী ছাত্র নেতারাও সিন্ডিকেটের উপর ভর করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন।
সংগঠনটির নেতাকর্মীরা জানান, দুই বছর মেয়াদি ছাত্রদলের বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের ১৪ অক্টোবর। ২০১৪ সালের ১৪ অক্টোবর রাজীব আহসানকে সভাপতি ও মো. আকরামুল হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫৩ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপর ২০১৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ৭৩৪ জন সদস্যকে নিয়ে ওই কমিটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়।
বিএনপির আন্দোলনে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এই সংগঠনটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে ইতোমধ্যে নতুন কমিটি গঠনের দাবিতে একাট্টা হয়েছেন সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
শীর্ষ নেতাদের মধ্যে একজন জানান, এবারের মতো এত নেতৃত্ব প্রতিযোগিতা আগে কখনো ছিলো না। যে ছাত্রটি মেধায়, দক্ষতায় কর্মী হবারও যোগ্যতা রাখেন না সেও এবার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক কিংবা সুপার ফাইভে থাকতে চাচ্ছেন। একটি রাজনৈতিক দলে নেতৃত্ব প্রতিযোগিতা ভালো। কিন্তু যার যোগ্যতা নাই, রাজনৈতিক দক্ষতা নাই সে কিভাবে নেতা হবেন। তিনি বলেন, অনেক ছাত্রনেতা রাজনৈতিক শিক্ষা পর্যন্ত গ্রহণ করেন না। অনেকে তো বিএনপির ১৯ দফা কর্মসূচিও জানেন না। এরপরও দৌড়ঝাপ করছেন, যোগ্যদের জন্য বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছেন। এসবের মধ্যেও সংগঠনের পরবর্তি কমিটি নিয়ে কাজ চলছে। খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। জটিলতার মধ্যেও কমিটি গঠন হবে বলেও তিনি আশাবাদী।
আরেকজন নেতা বলেন, একমাত্র ছাত্রদল কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান একক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। এখানে অন্য কোনো নেতাদের তেমন ভূমিকা থাকে না। তবে তারা বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে থাকেন। যা ইতিমধ্যে নেয়া হয়েছে বলেই জানি। এখন হয়তো অরেকটু ভিন্ন আঙ্গিকে পূনর্মূল্যায়ন করে কমিটি গঠন কাজ সম্পন্ন করবেন। এ জন্য হয়তো আরো কিছুটা সময় লাগবে। তবে তা ঘঁষা-মাজার জন্য।
এদিকে কমিটি গঠনের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে এমন সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে দৌড়ঝাপও বেড়ে গেছে সংগঠনের নেতাকর্মীদের। এসব বিষয়ে ছাত্রদলের সভাপতি পদ প্রত্যাশী একজন ছাত্রনেতা জানান, বর্তমান কমিটি ২০১৫ সালের আন্দোলনে সফলতার দাবিদার হলেও সাংগঠনিকভাবে ব্যর্থ। সম্প্রতি চট্টগ্রামে একজন ছাত্রনেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হলেও কোনো কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে পারেনি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনগুলোর অরাজনৈতিক কার্যক্রমের বিরুদ্ধেও সরব ভূমিকা পালন করতে পারেনি সংগঠনটি। আমরা সারাদেশে ছাত্রদলের ব্যানারে ভিন্ন কিছু করতে পারি নাই। সংগঠনের এসকল ব্যর্থতার জন্য মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটিসহ দলটির নেতাদের খবরদারিকে দায়ি করে তিনি বলেন, বিগত আন্দোলনকে যোগ্যতার মাপকাঠি নির্ধারণ করে নেতৃত্ব বাছাই করা হলে আগামী দিনে আন্দোলন সংগ্রামে আরো ভালো কিছু প্রত্যাশা করা যাবে। কিন্তু তল্পিবাহক আর সিন্ডিকেট নির্ভর কমিটি দেয়া হলে হতাশা ছাড়া আর কিছু হবে না।
আরেকজন ছাত্রনেতা বলেন, বিএনপির মধ্যে একমাত্র ছাত্রদলের কমিটি গঠনের সময় ঘনিয়ে আসলেই সিনিয়র-জুনিয়র, বিবাহিত-অবিবাহিত, সংস্কারপন্থি আর আঞ্চলিকতার অজুহাত সামনে তুলে আনেন এক শ্রেণির তল্পীবাহক। তারা নিজেদের আজ্ঞাবাহ কমিটি গঠনের জন্যই সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে তাদের খোলস পরিবর্তন করেন। আর ওই সকল যুক্তি সামনে তুলে এনে যোগ্যদেরকে আড়াল করে দেন।
আগামী কমিটিতে শীর্ষ পদে যারা বেশি আলোচনায় আছেন তারা হলেন- সহসভাপতি আলমগীর হাসান সোহান, ইখতিয়ার রহমান কবির, আবু আতিক আল হাসান মিন্টু ও সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার ও রয়েছেন। এছাড়া যুগ্ম সম্পাদকদের মধ্যে ওমর ফারুক মুন্না,মিয়া রাসেল,বায়জীদ অারেফিন প্রমুখ। এদের মধ্যে সকলেই রাজপথে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে স্বাক্ষর রেখেছেন।
এছাড়াও আলোচনায় রয়েছেন- যুগ্ম সম্পাদক করিম সরকার, মির্জা ইয়াসিন আলি, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভুইয়া প্রমুখ। অন্যরাও নিজেদের মতো করে সিনিয়র নেতাদের কাছে গিয়ে লবিং-তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।facebook page
বিএনপির রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের ভ্যানগার্ড হিসেবে পরিচিত মেয়াদোত্তীর্ণ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কমিটি খুব শিগগিরই ঘোষণা করতে যাচ্ছে দলটির হাইকমান্ড। আর এ কারণে পদ প্রত্যাশী নেতাকর্মীরাও দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। নেতাদের বাড়িতে ধরনা দিচ্ছেন, নিজেদের আমলনামার ফিরিস্তি তুলে তদবির করছেন। আবার সুবিধাবাদী ছাত্র নেতারাও সিন্ডিকেটের উপর ভর করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন।
সংগঠনটির নেতাকর্মীরা জানান, দুই বছর মেয়াদি ছাত্রদলের বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের ১৪ অক্টোবর। ২০১৪ সালের ১৪ অক্টোবর রাজীব আহসানকে সভাপতি ও মো. আকরামুল হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫৩ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপর ২০১৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ৭৩৪ জন সদস্যকে নিয়ে ওই কমিটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়।
বিএনপির আন্দোলনে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এই সংগঠনটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে ইতোমধ্যে নতুন কমিটি গঠনের দাবিতে একাট্টা হয়েছেন সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
শীর্ষ নেতাদের মধ্যে একজন জানান, এবারের মতো এত নেতৃত্ব প্রতিযোগিতা আগে কখনো ছিলো না। যে ছাত্রটি মেধায়, দক্ষতায় কর্মী হবারও যোগ্যতা রাখেন না সেও এবার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক কিংবা সুপার ফাইভে থাকতে চাচ্ছেন। একটি রাজনৈতিক দলে নেতৃত্ব প্রতিযোগিতা ভালো। কিন্তু যার যোগ্যতা নাই, রাজনৈতিক দক্ষতা নাই সে কিভাবে নেতা হবেন। তিনি বলেন, অনেক ছাত্রনেতা রাজনৈতিক শিক্ষা পর্যন্ত গ্রহণ করেন না। অনেকে তো বিএনপির ১৯ দফা কর্মসূচিও জানেন না। এরপরও দৌড়ঝাপ করছেন, যোগ্যদের জন্য বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছেন। এসবের মধ্যেও সংগঠনের পরবর্তি কমিটি নিয়ে কাজ চলছে। খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। জটিলতার মধ্যেও কমিটি গঠন হবে বলেও তিনি আশাবাদী।
আরেকজন নেতা বলেন, একমাত্র ছাত্রদল কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান একক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। এখানে অন্য কোনো নেতাদের তেমন ভূমিকা থাকে না। তবে তারা বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে থাকেন। যা ইতিমধ্যে নেয়া হয়েছে বলেই জানি। এখন হয়তো অরেকটু ভিন্ন আঙ্গিকে পূনর্মূল্যায়ন করে কমিটি গঠন কাজ সম্পন্ন করবেন। এ জন্য হয়তো আরো কিছুটা সময় লাগবে। তবে তা ঘঁষা-মাজার জন্য।
এদিকে কমিটি গঠনের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে এমন সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে দৌড়ঝাপও বেড়ে গেছে সংগঠনের নেতাকর্মীদের। এসব বিষয়ে ছাত্রদলের সভাপতি পদ প্রত্যাশী একজন ছাত্রনেতা জানান, বর্তমান কমিটি ২০১৫ সালের আন্দোলনে সফলতার দাবিদার হলেও সাংগঠনিকভাবে ব্যর্থ। সম্প্রতি চট্টগ্রামে একজন ছাত্রনেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হলেও কোনো কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে পারেনি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনগুলোর অরাজনৈতিক কার্যক্রমের বিরুদ্ধেও সরব ভূমিকা পালন করতে পারেনি সংগঠনটি। আমরা সারাদেশে ছাত্রদলের ব্যানারে ভিন্ন কিছু করতে পারি নাই। সংগঠনের এসকল ব্যর্থতার জন্য মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটিসহ দলটির নেতাদের খবরদারিকে দায়ি করে তিনি বলেন, বিগত আন্দোলনকে যোগ্যতার মাপকাঠি নির্ধারণ করে নেতৃত্ব বাছাই করা হলে আগামী দিনে আন্দোলন সংগ্রামে আরো ভালো কিছু প্রত্যাশা করা যাবে। কিন্তু তল্পিবাহক আর সিন্ডিকেট নির্ভর কমিটি দেয়া হলে হতাশা ছাড়া আর কিছু হবে না।
আরেকজন ছাত্রনেতা বলেন, বিএনপির মধ্যে একমাত্র ছাত্রদলের কমিটি গঠনের সময় ঘনিয়ে আসলেই সিনিয়র-জুনিয়র, বিবাহিত-অবিবাহিত, সংস্কারপন্থি আর আঞ্চলিকতার অজুহাত সামনে তুলে আনেন এক শ্রেণির তল্পীবাহক। তারা নিজেদের আজ্ঞাবাহ কমিটি গঠনের জন্যই সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে তাদের খোলস পরিবর্তন করেন। আর ওই সকল যুক্তি সামনে তুলে এনে যোগ্যদেরকে আড়াল করে দেন।
আগামী কমিটিতে শীর্ষ পদে যারা বেশি আলোচনায় আছেন তারা হলেন- সহসভাপতি আলমগীর হাসান সোহান, ইখতিয়ার রহমান কবির, আবু আতিক আল হাসান মিন্টু ও সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার ও রয়েছেন। এছাড়া যুগ্ম সম্পাদকদের মধ্যে ওমর ফারুক মুন্না,মিয়া রাসেল,বায়জীদ অারেফিন প্রমুখ। এদের মধ্যে সকলেই রাজপথে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে স্বাক্ষর রেখেছেন।
এছাড়াও আলোচনায় রয়েছেন- যুগ্ম সম্পাদক করিম সরকার, মির্জা ইয়াসিন আলি, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভুইয়া প্রমুখ। অন্যরাও নিজেদের মতো করে সিনিয়র নেতাদের কাছে গিয়ে লবিং-তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।facebook page
Monday, May 15, 2017
সাঈদীর রায় পুনর্বিবেচনার শুনানি চলছে।
বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা হলেন মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা, সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও মির্জা হোসেইন হায়দার।
দ্বিতীয় দিনের মতো রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। এর আগে রবিবার প্রথম দিনে সাঈদীর পক্ষে শুনানি শেষ করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষের শুনানি শুরু হয়।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া ফাঁসির রায় পুনর্বহাল চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আর সর্বোচ্চ আদালতের চূড়ান্ত রায়ে দেওয়া আমৃত্যু কারাদণ্ড থেকে খালাস চেয়ে রিভিউ আবেদন জানিয়েছেন সাঈদী। ওই দুই আবেদনের শুনানি একসঙ্গে চলছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীকে মৃত্যুদণ্ড দেন ট্রাইব্যুনাল-১। এ রায়ের বিরুদ্ধে ওই বছরের ২৮ মার্চ পৃথক দু’টি আপিল দাখিল করেন সাঈদী ও সরকারপক্ষ। পরে ২০১৫ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে সাঈদীকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন সে সময়কার প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ। এরপর একই বছরের ৩১ ডিসেম্বর আপিল মামলা দু’টির ৬১৪ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন জানান সাঈদী ও রাষ্ট্রপক্ষ।facebook page
Sunday, May 14, 2017
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন প্রয়োজন: বেগম জিয়া
বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন প্রয়োজন। এমন পরিবর্তন প্রয়োজন যা দেশের মানুষের আশা-আকাংখাকে প্রতিফলিত করবে, শিক্ষার সুফল সকল মানুষের জীবনে পৌঁছাবে। শিক্ষা হবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উন্নত জাতি হিসেবে আমাদের পরিচিতি ও মাধ্যম।
শনিবার, ১৩ মে বিকেলে ঢাকা লেডিস ক্লাবে ‘বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা ও আমাদের ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক দিনব্যাপী সেমিনারের সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া'র সম্পূর্ণ বক্তব্যটি নিচে তুলে ধরা হলো-
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
সুধীমণ্ডলী,
আসসালামু আলাইকুম
বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা ও শিক্ষাব্যবস্থার সংকট সম্পর্কে বিভিন্ন মহলে যে আলোচনা হচ্ছে সে সম্পর্কে আলোচনার জন্য আপনারা যে সেমিনারের আয়োজন করেছেন সেজন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। একই সঙ্গে যারা বিভিন্ন প্রতিকূলতা সত্বেও এই সেমিনারে যোগদানের জন্য এসেছেন তাদেরও ধন্যবাদ জানাই।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বে এদেশের ছাত্র সমাজ শিক্ষাকে সময়োপযোগী ও কল্যাণমুখী করার জন্য অনেক আন্দোলন করেছেন, অনেক রক্ত দিয়েছেন। কিন্তু এখনও শিক্ষা সমস্যার সমাধান হয় নি। সীমিত পরিসরে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করা কষ্টকর ব্যাপার। আমি নিজে শিক্ষাবিদ নই, কিন্তু বিভিন্ন মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে দেখেছি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন প্রয়োজন। এমন পরিবর্তন প্রয়োজন যা দেশের মানুষের আশা-আকাংখাকে প্রতিফলিত করবে, শিক্ষার সুফল সকল মানুষের জীবনে পৌঁছাবে। শিক্ষা হবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উন্নত জাতি হিসেবে আমাদের পরিচিতি ও মাধ্যম।
শুধু সীমিত লোকের অর্থ বা বিত্ত দিয়ে আমরা এই পরিচিতি অর্জন করতে পারব না। শিক্ষা মানুষকে গণতন্ত্রের প্রতি, ভিন্নমতের প্রতি, ভিন্নমত প্রকাশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে শিক্ষা দেয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও, বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার শিক্ষার এই মৌলিক লক্ষ্যকে পদদলিত করছে। তারা শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার দাবী করলেও দেশে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, ভিন্নমত প্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করেছে। বিরোধীমতের লোকজনকে নিষ্ঠুরভাবে দমন করছে। মোদ্দাকথায়, শিক্ষার সকল উদ্দেশ্য আজ ভুলুন্ঠিত। সুশাসন, আইনের শাসন আজ নেই বললেই চলে। প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে ক্ষমতাসীন সরকার সকল বিরোধী মতকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য উন্মত্ত হয়ে উঠেছে।
এই অবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি পেতে হবে। জনগণের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমেই আমরা দেশে গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনব, প্রতিষ্ঠা করব মানুষের অধিকার। আমরা জানি এ লড়াই কঠিন লড়াই। কিন্তু যে জাতি লড়াই করে স্বাধীন হয়েছে তাদের কাছে এ লড়াই কোন কঠিন লড়াই নয়। একজন মানুষের পরিপূর্ণ জীবন লাভের পূর্বশর্ত হচ্ছে শিক্ষা। শিক্ষা থাকলেই মানুষ সকল দুর্যোগ, দুর্ভোগের মোকাবেলা করতে পারে। আপনারা একটু চিন্তা করলেই দেখবেন, আমাদের দেশে দুর্ভিক্ষ, মহামারী, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এসব ক্ষেত্রে লেখা-পড়া জানা মানুষের চেয়ে লেখা-পড়া না জানা ক্ষতগ্রস্থ ও নিহত মানুষের সংখ্যা বেশি।
আমাদের মনে রাখা প্রয়োজন, শিক্ষা মানুষকে শুধু হাতেকলমে পড়তে, লিখতে ও অংক করতেই শিখায় না। শিক্ষা মানুষের জীবনকে আলোকিত করে, শিক্ষা মানুষকে মর্যাদা দেয়। এই মর্যাদার জন্যই মানুষ জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের সংগ্রামে লিপ্ত হয়। মর্যাদাবিহীন মানুষ সবসময় সমাজে উপেক্ষিত থাকে। আমাদের সমাজে এই উপেক্ষার হার অনেক বেশি। একারণেই সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি জীবনভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রয়োজন, যা বাংলাদেশের মানুষকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে অন্যদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় সক্ষম করে তুলবে।
একথা আজ স্বীকার করতে হবে যে, আত্মতুষ্টির কারণে পাসের হার বাড়িয়ে আমাদের শিক্ষার মানের ক্রমাবনতি ঘটেছে। এই অবস্থা কাটিয়ে উঠতে না পারলে আগামী দিনে আমাদের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে, আমরা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ব। বর্তমানে বাংলাদেশ একাধিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু রয়েছে। প্রত্যেকটি ব্যবস্থার লক্ষ্য ভিন্ন ভিন্ন। এই ভিন্নতার সঙ্গে সমাজে বিরাজমান যে শ্রেণী ও অর্থনৈতিক বৈষম্য আছে তা সম্পর্কিত। উদাহরণ হিসেবে আমরা বলতে পারি, সমাজ যেখানে মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য নিজেই অর্থের সংস্থান করে, সমাজের সুবিধাভোগীরা সেখানে ভিন্ন ধরনের শিক্ষার জন্য অর্থ ব্যয় করে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে প্রচলিত সবধরনের শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে যোগসূত্র তৈরী করতে হবে। কারণ, সকল শিক্ষার মধ্যেই ইহলৌকিক ও পরলৌকিক জীবন সম্পর্কে চিন্তা ভাবনা আছে।
দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে বিএনপি'র নিজস্ব চিন্তা ভাবনা আছে। যেভাবে দেশের জনসংখ্যা বাড়ছে তার সঙ্গে তাল মেলাতে না পারলে ভবিষ্যতে আমাদের চরম প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হবে। এ কারণেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া তার ১৯-দফা কর্মসূচীতে দেশকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার কথা বলেছিলেন। একই সঙ্গে তিনি বলেছিলেন, জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তরিত করতে না পারলে দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এগিয়ে যেতে পারবে না। তিনি আরও বলেছিলেন, “জনসমষ্ঠি আর জনশক্তি এক কথা নয়। জনসমষ্ঠি কাজের নয়, অর্থনৌতিকভাবে যেটাকে কাজে লাগাচ্ছেন না সেটা জনসংখ্যা, পপুলেশন। এটাতে কোন লাভ নেই। এটা লায়াবিলিটি, কিন্তু এটাকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এবং সংগঠনের মাধ্যমে জনশক্তিতে পরিণত করলে এটা একটা পাওয়ার, এটা একটা ইকনমিক প্রোডাক্ট এবং এর মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আপনারা আয় উপার্জন করতে পারেন।”
প্রেসিডেন্ট জিয়ার এই চিন্তাকে মাথায় রেখে বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে চেয়েছিল। আমরা শিক্ষাকমিশনও গঠন করেছিলাম। কিন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে অনেক কিছুই বাস্তবায়িত হয় নি। জনইচ্ছার প্রতিফলনে আগামী দিনে ক্ষমতায় গেলে বিএনপি শিক্ষাব্যবস্থাকে কেমন করে জনকল্যাণমুখী করবে তা আপনারা ইতোমধ্যে ভিশন ২০৩০ থেকে জেনেছেন। ক্ষমতায় গেলে প্রথম পাঁচ বছরেই আমরা এসব বাস্তবায়িত করতে পারব না। শিক্ষাখাতে জিডিপি’র শতকরা পাঁচভাগ ব্যয় করে দেশকে নিরক্ষরতার অভিশাপ ও অন্যান্য শিক্ষা সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়া হবে।
আমরা এমন ব্যবস্থা গড়ে তুলব যাতে শিক্ষা শুধু ডিগ্রী অর্জনের হাতিয়ার হবে না, হবে জীবনে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার হাতিয়ার। সর্বপর্যায়ে শিক্ষা অর্জনের সুযোগ লাভের ক্ষেত্রে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, জেন্ডার ও অর্থনৈতিক বাধাসমূহ দূর করা হবে। আমাদের মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে জনগোষ্ঠীর চিন্তার জগতে পরিবর্তন আনতে হবে। শুধুমাত্র ডিগ্রী প্রাপ্তির মোহ থেকে দেশের তরুণদেরকে মুক্ত করতে হবে। সামর্থ্য, মেধা ও কর্মসংস্থানের চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষা ও শিক্ষকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। পেশাগত ও কারিগরি শিক্ষা, প্রকৌশল বিদ্যা, চিকিৎসা বিদ্যা, বিজ্ঞান শিক্ষা ও বিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক ও প্রায়োগিক গবেষণা, শত শত ধরনের ট্রেড ও পেশার জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচী মানবসম্পদকে বিকশিত করতে পারে। বিভিন্ন ধরনের ট্রেড ও পেশার চাহিদা পূরণের জন্য গুণগতভাবে উন্নত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার প্রয়োজন হবে। একই সঙ্গে সকল পর্যায়ে শিক্ষকতার মানও উন্নত করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজনে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশী বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ ও অধ্যাপকদের সহযোগিতাও গ্রহণ করতে হবে। মানবসম্পদ উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারী খাতকে দক্ষতার সঙ্গে কাজে লাগাতে হবে। প্রযুক্তি ও কারিগরি ইন্সটিটিউটগুলোর ইন্সট্রাক্টর ও ট্রেইনারদের বিশেষ আর্থিক সুবিধা ও অন্যবিধ সুযোগ সুবিধা প্রদান করে এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের সামাজিক দায়িত্ববোধ কর্মসূচীর সিংহভাগ মানবসম্পদ উন্নয়নে ব্যয় করতে উৎসাহিত করতে হবে। শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের নিশ্চিত ব্যবস্থা আমরা করতে চাই। বিশেষ করে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত ও প্রশিক্ষিত নারী ও পুরুষ যুবকদের স্ব-স্ব ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের জন্য সরকারি ও বেসরকারি খাতে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
সুধীমণ্ডলী,
আমাদের জনসংখ্যার বয়সভিত্তিক কাঠামো যেভাবে বদলে যাচ্ছে তা মোকাবেলায় মূল কৌশল হবে সঞ্চয় ও বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি করা এবং আকর্ষণীয় চাকরির-বাজার সৃষ্টি করা। শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রয়োজনীয় সেতুবন্ধন রচনা করা। অগ্রসর জ্ঞান, প্রযুক্তি, তথ্য প্রযুক্তি ও শিক্ষার মাধ্যমে মানবসম্পদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা। মানবসম্পদ উন্নয়নে ব্যবহারিক জ্ঞান, তাত্ত্বিক জ্ঞান, প্রায়োগিক ও তাত্ত্বিক গবেষণাসহ সবধরনের জ্ঞানচর্চার মধ্যে ভারসাম্য অর্জন করতে পারলে পরিবর্তন সাধন করা যাবে।
সুধীমণ্ডলী,
আজ সারাদিন পরিবর্তনের জন্য শিক্ষা শ্লোগানের ভিত্তিতে আপনারা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা ও আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে যে আলোচনা করেছেন তার জন্য পুনরায় ধন্যবাদ জানাই। আশা করি ভবিষ্যতে শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন ও মানোন্নয়নে আপনাদের এসব বক্তব্য ও সুপারিশ সহায়ক হবে। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, আল্লাহ হাফেজ facebook page
শনিবার, ১৩ মে বিকেলে ঢাকা লেডিস ক্লাবে ‘বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা ও আমাদের ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক দিনব্যাপী সেমিনারের সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া'র সম্পূর্ণ বক্তব্যটি নিচে তুলে ধরা হলো-
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
সুধীমণ্ডলী,
আসসালামু আলাইকুম
বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা ও শিক্ষাব্যবস্থার সংকট সম্পর্কে বিভিন্ন মহলে যে আলোচনা হচ্ছে সে সম্পর্কে আলোচনার জন্য আপনারা যে সেমিনারের আয়োজন করেছেন সেজন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। একই সঙ্গে যারা বিভিন্ন প্রতিকূলতা সত্বেও এই সেমিনারে যোগদানের জন্য এসেছেন তাদেরও ধন্যবাদ জানাই।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বে এদেশের ছাত্র সমাজ শিক্ষাকে সময়োপযোগী ও কল্যাণমুখী করার জন্য অনেক আন্দোলন করেছেন, অনেক রক্ত দিয়েছেন। কিন্তু এখনও শিক্ষা সমস্যার সমাধান হয় নি। সীমিত পরিসরে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করা কষ্টকর ব্যাপার। আমি নিজে শিক্ষাবিদ নই, কিন্তু বিভিন্ন মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে দেখেছি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন প্রয়োজন। এমন পরিবর্তন প্রয়োজন যা দেশের মানুষের আশা-আকাংখাকে প্রতিফলিত করবে, শিক্ষার সুফল সকল মানুষের জীবনে পৌঁছাবে। শিক্ষা হবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উন্নত জাতি হিসেবে আমাদের পরিচিতি ও মাধ্যম।
শুধু সীমিত লোকের অর্থ বা বিত্ত দিয়ে আমরা এই পরিচিতি অর্জন করতে পারব না। শিক্ষা মানুষকে গণতন্ত্রের প্রতি, ভিন্নমতের প্রতি, ভিন্নমত প্রকাশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে শিক্ষা দেয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও, বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার শিক্ষার এই মৌলিক লক্ষ্যকে পদদলিত করছে। তারা শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার দাবী করলেও দেশে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, ভিন্নমত প্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করেছে। বিরোধীমতের লোকজনকে নিষ্ঠুরভাবে দমন করছে। মোদ্দাকথায়, শিক্ষার সকল উদ্দেশ্য আজ ভুলুন্ঠিত। সুশাসন, আইনের শাসন আজ নেই বললেই চলে। প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে ক্ষমতাসীন সরকার সকল বিরোধী মতকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য উন্মত্ত হয়ে উঠেছে।
এই অবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি পেতে হবে। জনগণের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমেই আমরা দেশে গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনব, প্রতিষ্ঠা করব মানুষের অধিকার। আমরা জানি এ লড়াই কঠিন লড়াই। কিন্তু যে জাতি লড়াই করে স্বাধীন হয়েছে তাদের কাছে এ লড়াই কোন কঠিন লড়াই নয়। একজন মানুষের পরিপূর্ণ জীবন লাভের পূর্বশর্ত হচ্ছে শিক্ষা। শিক্ষা থাকলেই মানুষ সকল দুর্যোগ, দুর্ভোগের মোকাবেলা করতে পারে। আপনারা একটু চিন্তা করলেই দেখবেন, আমাদের দেশে দুর্ভিক্ষ, মহামারী, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এসব ক্ষেত্রে লেখা-পড়া জানা মানুষের চেয়ে লেখা-পড়া না জানা ক্ষতগ্রস্থ ও নিহত মানুষের সংখ্যা বেশি।
আমাদের মনে রাখা প্রয়োজন, শিক্ষা মানুষকে শুধু হাতেকলমে পড়তে, লিখতে ও অংক করতেই শিখায় না। শিক্ষা মানুষের জীবনকে আলোকিত করে, শিক্ষা মানুষকে মর্যাদা দেয়। এই মর্যাদার জন্যই মানুষ জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের সংগ্রামে লিপ্ত হয়। মর্যাদাবিহীন মানুষ সবসময় সমাজে উপেক্ষিত থাকে। আমাদের সমাজে এই উপেক্ষার হার অনেক বেশি। একারণেই সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি জীবনভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রয়োজন, যা বাংলাদেশের মানুষকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে অন্যদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় সক্ষম করে তুলবে।
একথা আজ স্বীকার করতে হবে যে, আত্মতুষ্টির কারণে পাসের হার বাড়িয়ে আমাদের শিক্ষার মানের ক্রমাবনতি ঘটেছে। এই অবস্থা কাটিয়ে উঠতে না পারলে আগামী দিনে আমাদের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে, আমরা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ব। বর্তমানে বাংলাদেশ একাধিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু রয়েছে। প্রত্যেকটি ব্যবস্থার লক্ষ্য ভিন্ন ভিন্ন। এই ভিন্নতার সঙ্গে সমাজে বিরাজমান যে শ্রেণী ও অর্থনৈতিক বৈষম্য আছে তা সম্পর্কিত। উদাহরণ হিসেবে আমরা বলতে পারি, সমাজ যেখানে মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য নিজেই অর্থের সংস্থান করে, সমাজের সুবিধাভোগীরা সেখানে ভিন্ন ধরনের শিক্ষার জন্য অর্থ ব্যয় করে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে প্রচলিত সবধরনের শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে যোগসূত্র তৈরী করতে হবে। কারণ, সকল শিক্ষার মধ্যেই ইহলৌকিক ও পরলৌকিক জীবন সম্পর্কে চিন্তা ভাবনা আছে।
দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে বিএনপি'র নিজস্ব চিন্তা ভাবনা আছে। যেভাবে দেশের জনসংখ্যা বাড়ছে তার সঙ্গে তাল মেলাতে না পারলে ভবিষ্যতে আমাদের চরম প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হবে। এ কারণেই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া তার ১৯-দফা কর্মসূচীতে দেশকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার কথা বলেছিলেন। একই সঙ্গে তিনি বলেছিলেন, জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তরিত করতে না পারলে দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এগিয়ে যেতে পারবে না। তিনি আরও বলেছিলেন, “জনসমষ্ঠি আর জনশক্তি এক কথা নয়। জনসমষ্ঠি কাজের নয়, অর্থনৌতিকভাবে যেটাকে কাজে লাগাচ্ছেন না সেটা জনসংখ্যা, পপুলেশন। এটাতে কোন লাভ নেই। এটা লায়াবিলিটি, কিন্তু এটাকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এবং সংগঠনের মাধ্যমে জনশক্তিতে পরিণত করলে এটা একটা পাওয়ার, এটা একটা ইকনমিক প্রোডাক্ট এবং এর মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আপনারা আয় উপার্জন করতে পারেন।”
প্রেসিডেন্ট জিয়ার এই চিন্তাকে মাথায় রেখে বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে চেয়েছিল। আমরা শিক্ষাকমিশনও গঠন করেছিলাম। কিন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে অনেক কিছুই বাস্তবায়িত হয় নি। জনইচ্ছার প্রতিফলনে আগামী দিনে ক্ষমতায় গেলে বিএনপি শিক্ষাব্যবস্থাকে কেমন করে জনকল্যাণমুখী করবে তা আপনারা ইতোমধ্যে ভিশন ২০৩০ থেকে জেনেছেন। ক্ষমতায় গেলে প্রথম পাঁচ বছরেই আমরা এসব বাস্তবায়িত করতে পারব না। শিক্ষাখাতে জিডিপি’র শতকরা পাঁচভাগ ব্যয় করে দেশকে নিরক্ষরতার অভিশাপ ও অন্যান্য শিক্ষা সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়া হবে।
আমরা এমন ব্যবস্থা গড়ে তুলব যাতে শিক্ষা শুধু ডিগ্রী অর্জনের হাতিয়ার হবে না, হবে জীবনে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার হাতিয়ার। সর্বপর্যায়ে শিক্ষা অর্জনের সুযোগ লাভের ক্ষেত্রে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, জেন্ডার ও অর্থনৈতিক বাধাসমূহ দূর করা হবে। আমাদের মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে জনগোষ্ঠীর চিন্তার জগতে পরিবর্তন আনতে হবে। শুধুমাত্র ডিগ্রী প্রাপ্তির মোহ থেকে দেশের তরুণদেরকে মুক্ত করতে হবে। সামর্থ্য, মেধা ও কর্মসংস্থানের চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষা ও শিক্ষকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। পেশাগত ও কারিগরি শিক্ষা, প্রকৌশল বিদ্যা, চিকিৎসা বিদ্যা, বিজ্ঞান শিক্ষা ও বিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক ও প্রায়োগিক গবেষণা, শত শত ধরনের ট্রেড ও পেশার জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচী মানবসম্পদকে বিকশিত করতে পারে। বিভিন্ন ধরনের ট্রেড ও পেশার চাহিদা পূরণের জন্য গুণগতভাবে উন্নত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার প্রয়োজন হবে। একই সঙ্গে সকল পর্যায়ে শিক্ষকতার মানও উন্নত করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজনে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশী বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ ও অধ্যাপকদের সহযোগিতাও গ্রহণ করতে হবে। মানবসম্পদ উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারী খাতকে দক্ষতার সঙ্গে কাজে লাগাতে হবে। প্রযুক্তি ও কারিগরি ইন্সটিটিউটগুলোর ইন্সট্রাক্টর ও ট্রেইনারদের বিশেষ আর্থিক সুবিধা ও অন্যবিধ সুযোগ সুবিধা প্রদান করে এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের সামাজিক দায়িত্ববোধ কর্মসূচীর সিংহভাগ মানবসম্পদ উন্নয়নে ব্যয় করতে উৎসাহিত করতে হবে। শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের নিশ্চিত ব্যবস্থা আমরা করতে চাই। বিশেষ করে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত ও প্রশিক্ষিত নারী ও পুরুষ যুবকদের স্ব-স্ব ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের জন্য সরকারি ও বেসরকারি খাতে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
সুধীমণ্ডলী,
আমাদের জনসংখ্যার বয়সভিত্তিক কাঠামো যেভাবে বদলে যাচ্ছে তা মোকাবেলায় মূল কৌশল হবে সঞ্চয় ও বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি করা এবং আকর্ষণীয় চাকরির-বাজার সৃষ্টি করা। শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রয়োজনীয় সেতুবন্ধন রচনা করা। অগ্রসর জ্ঞান, প্রযুক্তি, তথ্য প্রযুক্তি ও শিক্ষার মাধ্যমে মানবসম্পদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা। মানবসম্পদ উন্নয়নে ব্যবহারিক জ্ঞান, তাত্ত্বিক জ্ঞান, প্রায়োগিক ও তাত্ত্বিক গবেষণাসহ সবধরনের জ্ঞানচর্চার মধ্যে ভারসাম্য অর্জন করতে পারলে পরিবর্তন সাধন করা যাবে।
সুধীমণ্ডলী,
আজ সারাদিন পরিবর্তনের জন্য শিক্ষা শ্লোগানের ভিত্তিতে আপনারা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা ও আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে যে আলোচনা করেছেন তার জন্য পুনরায় ধন্যবাদ জানাই। আশা করি ভবিষ্যতে শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন ও মানোন্নয়নে আপনাদের এসব বক্তব্য ও সুপারিশ সহায়ক হবে। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, আল্লাহ হাফেজ facebook page
Sunday, April 23, 2017
তিতাসের মাছিমপুর বাজারে দুর্বৃত্তদের হামলায় শতাধিক দোকান বন্ধ : আহত ৪, আটক ২
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার মাছিমপুর বাজারের ব্যাবসায়ীদের উপর দিনে শনিবার দুপুরে একদল দুর্বৃত্ত দেশীয় অস্ত্র শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বাজারের শতাদিক দোকান বন্ধ রয়েছে । এসময় ৪ জন আহত এবং ২জনকে আট করে পুলিশের নিকট শর্পদ করেছে বাজারের ব্যাবসায়ীরা। ঘটনাটি ঘটেছে আজ শনিবার সকাল আনুমানিক ১০.৩০ মিনিটে মাছিমপুর বাজারে। পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায় উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের গাজীপুর গ্রামের মো. শহিদ মিয়ার ছেলে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা চালক মো. রুবেল মিয়া (২৮) গাজীপুর থেকে এক এইচ.এস.সি পরীক্ষার্থীকে মাছিমপুর আর আর ইনিস্টিটিউশন কেন্দ্রে নামিয়ে দিয়ে আসার পথে পাঙ্গাসিয়া নামক স্থানে পৌছলে ওই গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল(২০) ও মাছিমপুর গ্রামের যুগিন্দ্র চন্দ্র দাসের ছেলে জদু (২২) অটোরিক্সার গতিরোধ করে অতর্কিত হামলা করে বেদম মারপিট করে গুরুতর আহত করে। রুবেল আহত অবস্থায় গাজীপুর এসে তার স্বজনদেরসহ সহপার্টিদের জানালে তারা সিএনজি চালিত ৫টি অটোরিক্সা নিয়ে ২০/৩০ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্র শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মাছিমপুর বাজারে গিয়ে বয়বিতি প্রদর্শন করে এবং রাসেল ও জদুকে খুজতে থাকে এক পর্যায় রাসেল ও জদুকে পেয়ে এলোপাতারী মারপিট শুরু করলে মহুর্তের মধ্যে পুরো বাজার জুরে আতঙ্ক ছরিয়ে পরলে দোকানি দোকানপাট বন্ধ করে দিবেদিক ছুটা ছুটি করতে থাকে এবং নিরাপদ আশ্রয় খুজতে থাকে এসময় বাজারের ব্যাবসায়ীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে পাল্টা দাওয়া করলে মাছিমপুরের জদু পাঙ্গাসিয়ার রাসেল, গ্জাীপুরের রুবেল ও রবিউল আহত হয়। এবং গাজীপুরের তপন ফকিরের ছেলে আজিজ (৪৫) ও জজ মিয়ার ছেলে রুবেলকে আটক করে মাছিমপুর বাজারের সাগর মিয়ার দোকানে আটকে রাখে। খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়াম্যান মো. নুর নবী ও তিতাস থানার এস আই অসিম, এস.আই সিদ্দিক ও এ.এস.আই নেছার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনা স্থলে গিয়ে উত্তেজিত ব্যাবসায়ীদেরকে সঠিক বিচারের আশ্বাস দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে এবং আটক কৃতদেরকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এবিষয়ে বাজার কমিটির সাধারন সম্পাদক হাসান বশিরের নিকট জানতে চাইলে তিনি ঘটনা স্থলে উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও রহস্য জনক কারনে সাংবাকিদদের নিকট মুখ খুলতে রাজি হয়নি। facebook page
Sunday, April 2, 2017
নোয়াখালীতে হাত-পা গলা কাটা এক ব্যাক্তির লাশ পাওয়া গেছে, চলছে উদ্বার কাজ
শনিবার নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর উপজেলার ৪নং চর ওয়াপদা ইউনিয়নের। ৬নং ওয়ার্ড..চর কাজী মোখলেছ গ্রামের..বড় বিল/ডোগিতে (চর) এক অপরিচিত অজ্ঞাত ব্যাক্তির লাশ পাওয়া গেছে।
তার গলা কাটা পা কাটা ও চোখ তুলে ফেলা হয়েছে ।
লাশ উদ্বার করতে সকাল ৯টায় চরজব্বর থানা পুলিশের একটি টিম সেখানে উপস্থিত হয়েছে, ধারনা করা হচ্ছে গভীর রাতে নির্মম ভাবে হত্যা করে লাশ এখানে ফেলে রাখা হয়, বিস্তারিত আসছে......Facebook pag
তার গলা কাটা পা কাটা ও চোখ তুলে ফেলা হয়েছে ।
লাশ উদ্বার করতে সকাল ৯টায় চরজব্বর থানা পুলিশের একটি টিম সেখানে উপস্থিত হয়েছে, ধারনা করা হচ্ছে গভীর রাতে নির্মম ভাবে হত্যা করে লাশ এখানে ফেলে রাখা হয়, বিস্তারিত আসছে......Facebook pag
Tuesday, March 21, 2017
ধানের শীষকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে কুসিক নির্বাচনী প্রচারনায় ব্যস্ত জয়নাল অাবেদীন ফারুক ও ওমর ফারুক মুন্না।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপি জোট মনোনীত কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রথম নির্বাচিত মেয়র ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জননেতা মনিরুল হক সাক্কু ওনার নির্বাচনী প্রচারনায়
সাবেক বিরোধীদলীয় চিইফহুইপ ও বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য জনাব, জয়নাল আবেদীন ফারুক এবং
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের অহংকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জনাব, ওমর ফারুক মুন্না সহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী।
যিনি আমাদের কাছে পাটিয়েছেন।
সজীব সরকার
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
তিতাস উপজেলা ছাত্রদল
কুমিল্লা উঃ জেলা।
সাবেক বিরোধীদলীয় চিইফহুইপ ও বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য জনাব, জয়নাল আবেদীন ফারুক এবং
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের অহংকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জনাব, ওমর ফারুক মুন্না সহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী।
যিনি আমাদের কাছে পাটিয়েছেন।
সজীব সরকার
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
তিতাস উপজেলা ছাত্রদল
কুমিল্লা উঃ জেলা।
Thursday, March 16, 2017
কুমিল্লায় কোরআন শরীফে পায়খানা বিছিয়ে দেয়ার ঘটনায় প্রতিবাদের ঝড় গোটা শহর জুড়ে
কুমিল্লা তিতাস ডেস্কঃকুমিল্লার দাউদকান্দির ভাগলপুর গ্রামের ফকির আব্দুল হাকিম ফরিদুন্নেছা মাইজভান্ডারি ফোরকানিয়া মাদ্রাসার মক্তবে গত রাত্রে ১৬ টি কোরান শরীফের ওপর মলত্যাগের ঘটনায় এলাকায় থমথমে ভাব বিরাজ করছে ।
সকালে এলাকাবাসীরা ওই মক্তবে গিয়ে এই ঘটনা দেখতে পান।যে কোন সময় উত্তেজনা সৃষ্টির আশঙ্কায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে ।
এই ঘটনাকে ধামাচপা দেয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন।তারা কাউকে সেই জায়গায় যেতে দিচ্ছে না।
এলাকায় ক্ষোভের দানা বাধলেও মিডিয়ায় কেন ঘটনাটা এলো না এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় মুসলিমরা।এমনকি এ নিয়ে সারাদেশে কেন আলোড়ন সৃষ্টি হল না বা মুসল্লিদের কি আদৌ অধিকার নেই প্রতিবাদের নাকি ৯৫% মুসলিমদের দেশে মুসলিমদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় মুসল্লিরা।
মক্তবের ছাত্ররা সকালে ঈমাম সাহেবকে জানান, কোরান শরীফে বিড়ালে পায়খানা করেছে।আমি এসে দেখি ১৬ টি কোরান শরীফের প্রতিটি পাতায় মল লেপে রেখেছে।
এতে ওই এলাকায় নিন্দার ঝড় উঠেছে।
Tuesday, March 14, 2017
কাতারে সড়ক দুর্ঘটনায় কুমিল্লার তিন প্রবাসী নিহত

সোমবার বিকেলে নিহতদের পরিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
নিহত সৈকতের আত্মীয় ইউসুফ মিয়াজী ও ফারুক মিয়ার চাচাতো ভাই জাকারিয়া সোমবার বিকেলে জানান, শুক্রবার রাত থেকে নিহত তিনজনের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। এরপর দেশটির বিভিন্ন এলাকায় অবস্থানরত চৌদ্দগ্রামের প্রবাসীদের মাধ্যমে তাদেরকে খোঁজাখুজি করা হয়। কিন্তু এরপরও তাদের সন্ধান না পাওয়ায় কাতারের নিউ সানাইয়া এলাকার হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে তাদের লাশ পাওয়া যায়।
কাতারে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের মাধ্যমে জানা গেছে, একটি প্রাইভেটকারযোগে শুক্রবার রাতে তিন বাংলাদেশি ও এক মিশরীয় প্রাইভেটকার যোগে কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরছিলেন। পথিমধ্যে দেশটির নিউ সানাইয়া এলাকায় দুর্ঘটনায় প্রাইভেটারকারটি দুমড়ে মুচড়ে যায়।
ঘটনাস্থলে তিনজন নিহত হন। অন্যজন আহত অবস্থায় হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন। রবিবার রাতে তিনিও মারা যান। তবে নিহত মিশরী প্রবাসীর পরিচয় জানা যায়নি।facebook page
Monday, March 13, 2017
তৃণমূল কর্মীদের অাশা ত্যাগী ও যোগ্যদের মূল্যায়ন হলে ওমর ফরুক মুন্নাই হবে সাধারন সম্পাদক
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি'র) ভ্যানগার্ড হিসেবে পরিচিত ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের কমিটি খুব শীঘ্রই ঘোষনা হতে পারে ।পদপদবীর জন্য সবাই লবিং করছে কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে।
এদিকে তৃনমূল ছাত্রনেতাদের দাবি অবিবাহিত,প্রকৃত ছাত্র ও রাজপথে অনেক মামলা নিয়ে যারা সত্রিুয় ছিল তাদেরকে যেন কমিটিতে স্থান দেওয়া হয় ।তাহলে ছাত্রদলের অাগের ঐতিহ্য ফিরিয়ে অানা যাবে ।যদি পকেট কমিটি না হয় ত্যাগী ও যোগ্যদের মূল্যায়ন করা হয় তাহলে.....
তিন বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি'র চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও অাগামী রাষ্ট্রনায়ক বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারুন্যের অহংকার তারেক রহমানের অাস্থাভাজন ও অার্শিবাদপুষ্ট কুমিল্লা উত্তর জেলার কৃতি সন্তান,ঢাকার রাজপথ কাপানো মেধাবী ছাত্রনেতা,সমগ্র বাংলাদেশ ছাত্র সমাজের অহংকার,তৃনমূল ছাত্রনেতাদের অাইডল,কর্মীবান্ধব ছাত্রনেতা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সফল সাধারন সম্পাদক ও বর্তমান কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্নাই হবে নতুন কমিটির সাধারন সম্পাদক ।facebook page
Thursday, March 9, 2017
তিতাসের জিয়ারকান্দি ইউপির উপ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাঃ
(কুমিল্লা তিতাস), ০৯ মার্চ, ২০১৭ইং-কুমিল্লার তিতাসে জিয়ারকান্দি ইউপির উপ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছেন সিইসি। বুধবার বিকালে তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে বলে উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে। মনোনয় জমা দেয়ার শেষ তারিখ ২০মার্চ, বাছাই ২১ মার্চ ও মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৮মার্চ এবং নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২৮ এপ্রিল।
তফসিল ঘোষণার খবর পেয়ে আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন পেতে স্থানীয় উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতাদের কাছে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। অপরদিকে বিএনপির একক প্রার্থী হওয়ায় ওই ইউপির ভোটারদের মাঝে শুরু হয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ হাজী আলী আশরাফ মেম্বার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল খান সরকার ও তরুণ আওয়ামীলীগ নেতা গোলাম সারোয়ার আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন পেতে জোর লবিং শুরু করেছে।
অপরদিকে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ওই ইউনিয়নের দুবারের নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান মো. এমদাদ হোসেন আখন্দ দলীয় মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত করেছেন বলে উপজেলা বিএনপির একাধিক সূত্রে জানা যায়।
এদিকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে উপজেলা পর্যায়ের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা জানান, উপজেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ হাজী আলী আশরাফ মেম্বারকে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হলে চেয়ারম্যান পদটি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে। কারন তার রয়েছে দলীয় সমর্থক ও ইউনিয়নে প্রতিটি গ্রামে সর্বস্তরের জনসাধারনের সাথে সু-সম্পর্ক।
অপরদিকে বিএনপি প্রার্থী দুবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান এমদাদ হোসেন আখন্দের রয়েছে নিজস্ ভোট ব্যাংক ও ক্লিন ইমেজ। বিএনপির নেতাকর্মীরা জানান, যদি সুষ্ঠ নির্বাচন হয় তাহলে এমেদাদ চেয়ারম্যানের বিজয় নিশ্চিত।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৮ মে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মনির হোসাইন সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৮নং জিয়ারকান্দি ইউপির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।facebook page
তফসিল ঘোষণার খবর পেয়ে আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন পেতে স্থানীয় উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতাদের কাছে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। অপরদিকে বিএনপির একক প্রার্থী হওয়ায় ওই ইউপির ভোটারদের মাঝে শুরু হয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ হাজী আলী আশরাফ মেম্বার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল খান সরকার ও তরুণ আওয়ামীলীগ নেতা গোলাম সারোয়ার আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন পেতে জোর লবিং শুরু করেছে।
অপরদিকে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ওই ইউনিয়নের দুবারের নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান মো. এমদাদ হোসেন আখন্দ দলীয় মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত করেছেন বলে উপজেলা বিএনপির একাধিক সূত্রে জানা যায়।
এদিকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে উপজেলা পর্যায়ের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা জানান, উপজেলা আওয়ামীলীগের কোষাধ্যক্ষ হাজী আলী আশরাফ মেম্বারকে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হলে চেয়ারম্যান পদটি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে। কারন তার রয়েছে দলীয় সমর্থক ও ইউনিয়নে প্রতিটি গ্রামে সর্বস্তরের জনসাধারনের সাথে সু-সম্পর্ক।
অপরদিকে বিএনপি প্রার্থী দুবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান এমদাদ হোসেন আখন্দের রয়েছে নিজস্ ভোট ব্যাংক ও ক্লিন ইমেজ। বিএনপির নেতাকর্মীরা জানান, যদি সুষ্ঠ নির্বাচন হয় তাহলে এমেদাদ চেয়ারম্যানের বিজয় নিশ্চিত।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৮ মে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মনির হোসাইন সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৮নং জিয়ারকান্দি ইউপির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।facebook page
Sunday, March 5, 2017
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী অানোয়ার হোসেনের দাপন সম্পন্ন
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর
হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে নবীনগর হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হলো ব্রাহ্মণবাড়ীয় নবীনগরের চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আলহাজ্ব কাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন এর প্রথম জানাযার নামাজ।
এ সময় রণাঙ্গনের এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ হতে জানাযার নামাজের পুর্বে জেলা নিবার্হী ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশের একটি সু-সজ্জিত দল গার্ড অব অনার প্রদর্শন করেন।
facebook page
বেলা ১০.৩০ মিনিটের দিকেই নবীনগর হাই স্কুল মাঠে এসে পৌছায় নবীনগরের চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য, নবীনগরের মাটি ও মানুষের নেতা আলহাজ্ব কাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন এর মরদেহ। তখন থেকেই হাই স্কুল মাঠে সর্বস্তরের মানুষ আস্তে আস্তে জড় হতে থাকে তাদের প্রিয় নেতাকে শেষবারের মতো একবার দেখা ও শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। জানাযার নামাজের নির্ধারিত সময়ে আগেই হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পূর্ন হয়ে যায় নবীনগর হাই স্কুল মাঠ। লাখো জনতার ভালবাসায় সিক্ত হয়ে, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্মানিত হওয়ার পর নবীনগরের চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব কাজী মো. আনোয়ার হোসেনের দ্বিতীয় জানাযা বাদ জোহর নবীনগর হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা মরহুমের রাজনৈতিক জীবনের স্মৃতিচারণ করেন। সবশেষে মরহুমের একমাত্র পুত্র মোঃ নাজমুল হোসেন তাপস বাবার জন্য দোয়া চেয়ে, বাবার অবশিষ্ট কাজগুলো করার জন্যে বাবার মত সবার স্নেহ চেয়ে বি এন পি কে সুসংগঠিত রাখার জন্যে আহব্বান জানান। নবীনগর এস আর মসজিদের খতিব মাওলানা বেলায়েতুল্লাহ জানাযার নামাজ পড়ান।
পরে বাদ আছর মরহুমের নিজ গ্রাম যোশাতুয়া তার নিজ প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা মাঠে সর্বশেষ জানাযা শেষে তাকে সমাহিত করা হয়।
হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে নবীনগর হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হলো ব্রাহ্মণবাড়ীয় নবীনগরের চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আলহাজ্ব কাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন এর প্রথম জানাযার নামাজ।
এ সময় রণাঙ্গনের এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ হতে জানাযার নামাজের পুর্বে জেলা নিবার্হী ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশের একটি সু-সজ্জিত দল গার্ড অব অনার প্রদর্শন করেন।
facebook page
বেলা ১০.৩০ মিনিটের দিকেই নবীনগর হাই স্কুল মাঠে এসে পৌছায় নবীনগরের চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য, নবীনগরের মাটি ও মানুষের নেতা আলহাজ্ব কাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন এর মরদেহ। তখন থেকেই হাই স্কুল মাঠে সর্বস্তরের মানুষ আস্তে আস্তে জড় হতে থাকে তাদের প্রিয় নেতাকে শেষবারের মতো একবার দেখা ও শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। জানাযার নামাজের নির্ধারিত সময়ে আগেই হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পূর্ন হয়ে যায় নবীনগর হাই স্কুল মাঠ। লাখো জনতার ভালবাসায় সিক্ত হয়ে, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্মানিত হওয়ার পর নবীনগরের চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব কাজী মো. আনোয়ার হোসেনের দ্বিতীয় জানাযা বাদ জোহর নবীনগর হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা মরহুমের রাজনৈতিক জীবনের স্মৃতিচারণ করেন। সবশেষে মরহুমের একমাত্র পুত্র মোঃ নাজমুল হোসেন তাপস বাবার জন্য দোয়া চেয়ে, বাবার অবশিষ্ট কাজগুলো করার জন্যে বাবার মত সবার স্নেহ চেয়ে বি এন পি কে সুসংগঠিত রাখার জন্যে আহব্বান জানান। নবীনগর এস আর মসজিদের খতিব মাওলানা বেলায়েতুল্লাহ জানাযার নামাজ পড়ান।
পরে বাদ আছর মরহুমের নিজ গ্রাম যোশাতুয়া তার নিজ প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা মাঠে সর্বশেষ জানাযা শেষে তাকে সমাহিত করা হয়।
বদ্ধ ঘরে গলাবাজি করে গণতন্ত্র ফিরে পাবো না : গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, সেই ছোট বেলা থেকেই রাজপথে ছিলাম। অথচ এখন বদ্ধ ঘরে কথা বলতে হয়, লজ্জা লাগে। ক্যামেরার সামনে কথা বললে গণতন্ত্র মুক্তি পাবে না। সুতরাং নুর হোসেনের মতো রাস্তায় নামতে হবে, এর বিকল্প নাই।
রোববার দুপুরে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে "মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আজকের বাংলাদেশ" শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।বীর উত্তম শহীদ জিয়া শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ এই সভা আয়োজন করে।
গয়েশ্বর বলেন, সকলের সম্মলিত ধাক্কায় স্বৈরতন্ত্র কোনদিন টিকে থাততে পারে না। তাই আমাদের পথেই নামতে হবে। পথে নেমে পথের শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে। রাজপথে থেকেই অগণতান্ত্রিক শক্তির মূলোৎপাটন করতে হবে।
তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে আওয়ামী লীগ নেতারা খালেদা জিয়াকে জেল দিয়েছেন। এখন আবার বিএনপির নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে আওয়াজ তুলছেন। যে লাইসেন্সে কাজ করা যাবে না সে লাইসেন্স রেখে কি লাভ? পেলে দিলে কি হবে, কিছুই হবে না।
তিনি আওয়ামী লীগের উদ্দেশে প্রশ্ন রেখে বলেন, জামায়াতের তো নিবন্ধন নাই তারপরও তাদেরকে কেন ভয় পান?
বিএনপির এই নীতি নির্ধারক বলেন, আমরা যদি ব্যক্তিস্বার্থে সরকারের সঙ্গে আপোষ করি তাহলে আগামী প্রজন্মের কাছে দায়ী থাকবো। যারা স্বাধীনতার জন্য লড়েছেন তারা এর সুফল পাচ্ছেন না। তাই প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করবো, তবুও শেখ হাসানির অধীনে নির্বাচনে যাবো না।
তিনি বলেন, যাদের ফাঁসি হওয়ার কথা তারা রাষ্ট্র চালায়। সুতরাং কিসের জেল, গোটা দেশই তো জেলখানা। কোন আপোষ নয়, চাই সংগ্রাম। সংগ্রামের কোনো বিকল্প নাই। আওয়ামী লীগের রাজনীতি জনগণের কাছে বাতিল হয়ে গেছে। তাই বিএনপির নিবন্ধন বাতিলের সুর তুলে নানা কথা বলছেন।
গয়েশ্বর আরও বলেন, জনগণের রায় মেনে না নেয়ায় পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার যুদ্ধ হয়েছে। গণতন্ত্রের জন্যই এতো সংগ্রাম। অথচ দেশ স্বাধীনের এতোদিন পরও পরাধীন হয়ে বসবাস করতে হচ্ছে। লাখো শহীদের রক্ত ঝরা বাংলাদেশে আজও লড়াই করতে হচ্ছে।
সংগঠনের সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান মনিরের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমতুল্লাহ, খালেদা ইয়াসমিন, শাহবাগ থানা কৃষকদলের সভাপতি এম জাহাঙ্গির আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ।facebook page
রোববার দুপুরে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে "মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আজকের বাংলাদেশ" শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।বীর উত্তম শহীদ জিয়া শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ এই সভা আয়োজন করে।
গয়েশ্বর বলেন, সকলের সম্মলিত ধাক্কায় স্বৈরতন্ত্র কোনদিন টিকে থাততে পারে না। তাই আমাদের পথেই নামতে হবে। পথে নেমে পথের শক্তিকে প্রতিহত করতে হবে। রাজপথে থেকেই অগণতান্ত্রিক শক্তির মূলোৎপাটন করতে হবে।
তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে আওয়ামী লীগ নেতারা খালেদা জিয়াকে জেল দিয়েছেন। এখন আবার বিএনপির নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে আওয়াজ তুলছেন। যে লাইসেন্সে কাজ করা যাবে না সে লাইসেন্স রেখে কি লাভ? পেলে দিলে কি হবে, কিছুই হবে না।
তিনি আওয়ামী লীগের উদ্দেশে প্রশ্ন রেখে বলেন, জামায়াতের তো নিবন্ধন নাই তারপরও তাদেরকে কেন ভয় পান?
বিএনপির এই নীতি নির্ধারক বলেন, আমরা যদি ব্যক্তিস্বার্থে সরকারের সঙ্গে আপোষ করি তাহলে আগামী প্রজন্মের কাছে দায়ী থাকবো। যারা স্বাধীনতার জন্য লড়েছেন তারা এর সুফল পাচ্ছেন না। তাই প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করবো, তবুও শেখ হাসানির অধীনে নির্বাচনে যাবো না।
তিনি বলেন, যাদের ফাঁসি হওয়ার কথা তারা রাষ্ট্র চালায়। সুতরাং কিসের জেল, গোটা দেশই তো জেলখানা। কোন আপোষ নয়, চাই সংগ্রাম। সংগ্রামের কোনো বিকল্প নাই। আওয়ামী লীগের রাজনীতি জনগণের কাছে বাতিল হয়ে গেছে। তাই বিএনপির নিবন্ধন বাতিলের সুর তুলে নানা কথা বলছেন।
গয়েশ্বর আরও বলেন, জনগণের রায় মেনে না নেয়ায় পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার যুদ্ধ হয়েছে। গণতন্ত্রের জন্যই এতো সংগ্রাম। অথচ দেশ স্বাধীনের এতোদিন পরও পরাধীন হয়ে বসবাস করতে হচ্ছে। লাখো শহীদের রক্ত ঝরা বাংলাদেশে আজও লড়াই করতে হচ্ছে।
সংগঠনের সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান মনিরের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমতুল্লাহ, খালেদা ইয়াসমিন, শাহবাগ থানা কৃষকদলের সভাপতি এম জাহাঙ্গির আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ।facebook page
Saturday, March 4, 2017
ছাত্রীকে বোরকা খুলতে বাধ্য করার দৃশ্য নিয়ে তোলপাড়
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার চিহ্নিত অপরাধী রেজাউল চৌধুরী এক ছাত্রীকে শাসাচ্ছেন এমন একটি ভয়ার্ত স্থিরচিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে রীতিমত ভাইরাল হয়ে উঠেছে। শনিবার (৪ মার্চ) সকাল ১০টার পর খান মঈন উদ্দিন নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী স্থিরচিত্রটি পোস্ট করার পরে লাইক কমেন্ট এর ছড়াছড়ি যাচ্ছে।
তাছাড়া এই অল্প সময়ের ভেতরে শেয়ারের সংখ্যাও অনেক। বিশেষ করে পোস্টকারী ছবি সাথে ঘটনাটি কয়েক লাইনে তুলে ধরে বলেছেন- ‘এক ছাত্রীকে বোরকা খোলার জন্য শ্লীলতাহানি, মেয়েটিকে কান ধরাচ্ছে ও পা ধরাচ্ছে।’ ওই কমেন্টের প্রেক্ষিতে অনেকে এই সন্ত্রাসী যুবককে গ্রেফতারে জোর দাবি রেখেছেন প্রশাসনের কাছে।
ছাত্রীকে ভয় দেখানোর ঘটনায় অন্তত চার যুবক ছিল বলে দাবি করে পোস্টে তাদের নাম তুলে ধরা হয়। যদিও ওই ঘটনার মূল নায়ক হিসেবে নলছিটি পৌর এলাকার জলিল চৌধুরীর ছেলে রেজাউল চৌধুরীকেই অভিযুক্ত করা হয়েছে।
বাকিরা হচ্ছে- উপজেলার নান্দিকাঠি গ্রামের রুস্তুম আলীর ছেলে বোমারু রমিজ, সোহরাব ডাক্তারের ছেলে সাবু এবং হান্নান পুলিশের ছেলে মিঠু।facebook page
তাছাড়া এই অল্প সময়ের ভেতরে শেয়ারের সংখ্যাও অনেক। বিশেষ করে পোস্টকারী ছবি সাথে ঘটনাটি কয়েক লাইনে তুলে ধরে বলেছেন- ‘এক ছাত্রীকে বোরকা খোলার জন্য শ্লীলতাহানি, মেয়েটিকে কান ধরাচ্ছে ও পা ধরাচ্ছে।’ ওই কমেন্টের প্রেক্ষিতে অনেকে এই সন্ত্রাসী যুবককে গ্রেফতারে জোর দাবি রেখেছেন প্রশাসনের কাছে।
ছাত্রীকে ভয় দেখানোর ঘটনায় অন্তত চার যুবক ছিল বলে দাবি করে পোস্টে তাদের নাম তুলে ধরা হয়। যদিও ওই ঘটনার মূল নায়ক হিসেবে নলছিটি পৌর এলাকার জলিল চৌধুরীর ছেলে রেজাউল চৌধুরীকেই অভিযুক্ত করা হয়েছে।
বাকিরা হচ্ছে- উপজেলার নান্দিকাঠি গ্রামের রুস্তুম আলীর ছেলে বোমারু রমিজ, সোহরাব ডাক্তারের ছেলে সাবু এবং হান্নান পুলিশের ছেলে মিঠু।facebook page
জাহান্নাম কেমন হবে? দয়া করে পড়ুন এবং শেয়ার করুন।
০১| জাহান্নামের গভীরতা এমন যে, এর মুখ
থেকে একটি পাথর ফেলে দিলে জাহান্নামেরতলদেশে পৌছাতে ৭০ বছর সময় লাগে। বিচারের
দিন জাহান্নাম কে ৭০ হাজার শিকল দ্বারা টেনে আনা হবে যার প্রত্যেক শিকল ৭০ হাজার ফেরেশতা বহন করবেন।
০২| জাহান্নামে চাঁদ এবং সূর্যকে নিক্ষেপ করা হবে৷
আর জাহান্নামে তা অবলীলায় হারিয়ে যাবে।
০৩| জাহান্নামবাসীর শরীরের চামড়া ১২৬ ফুট পুরো
করে দেওয়া হবে যাতে করে আযাব অত্যন্ত
ভয়াবহ হয়, তাদের শরীরে আরও থাকবে তিল যার
একএকটি হবে উহুদ পাহাড়ের সমান। আর জাহান্নামবাসীর বসার জায়গা হবে মক্কা থেকে
মদীনা পর্যন্ত দূরত্বের সমান।
০৪| প্রতিদিন জাহান্নামের আযাব পূর্বের দিন থেকে
আরও তীব্র আর ভয়াবহ করা হবে।
০৫| জাহান্নামের খাদ্য হবে কাঁটা যুক্ত গাছ আর
পানীয় হবে ফুটন্ত পানি, পুঁজ, পুঁজও রক্তের মিশ্রণ
এবং উত্তপ্ত তেল, এরপরও জাহান্নামবাসীর পিপাসা
এতবেশি হবে যে, তারা এই পানীয় পান করতে
থাকবে।
০৬| জাহান্নামের এই ভয়াবহ কল্পনাতীত আযাব
অনন্ত কালধরে চলতে থাকবে, জাহান্নামবাসীরা
এক পর্যায়ে জাহান্নামের দেয়াল টপকিয়ে পালাতে
চেষ্টা করলে তাদেরকে লোহার হাতুড়ি দ্বারা আঘাত করে ফেলে দেওয়া হবে।
“হে আল্লাহ, আমাদেরকে তুমি জাহান্নাম থেকে
রক্ষা কর----আমিন সুম্মা অামিন”
শেয়ার না করে জাবেন না প্লিজ শেয়ার করুন অন্যকে জানার সুযোগ দিন ধন্যবাদ সবাইকে facebook page
মুসা(আঃ) এর সময়কার একটি ঘটনা হযরত মুসা (আ:) একবার আল্লাহ তা'আলার কাছে আরজ করলেন,
হযরত মুসা (আ:) একবার আল্লাহ তা'আলার
কাছে আরজ করলেন,
হে-দয়াময় প্রভু! আমার উম্মতের মধ্যে কে
সবচেয়ে'খারাপ ব্যক্তি আমাকে দেখিয়ে
দাও।
অদৃশ্য থেকে আওয়াজ এলো,ঠিকাছে
আগামীকাল সকালে তুমি পথের ধারে বসে
থেকো। যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম
করবে, সে ব্যক্তি-ই হলো তোমার উম্মতের
সবচেয়ে' খারাপ।
হযরত মুসা (আ:) ঠিক সময়মত নির্দিষ্টস্থানে
বসলেন। কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি
একটি ছোট ছেলে কুলে করে তাঁকে অতিক্রম
করলো।
হযরত মুসা (আ:)তাকেদেখে মনে মনে বললেন,
ওহ্ এইব্যাক্তি-ইআমার উম্মতের মধ্যে
সবচেয়ে 'খারাপ।.
কিছুক্ষণ পর হযরত মুসা (আ:)-র ইচ্ছা হলো
তাঁর উম্মতের সবচেয়ে' ভালো ব্যাক্তিকে
দেখতে।
আল্লাহ'র নিকট এবার আরজ করলেন, হে-
দয়াময় প্রভু ! এবার আমার উম্মতের মধ্যে কে
সবচেয়ে' ভালোব্যাক্তি আমাকে দেখাও।.
আওয়াজ এলো, হে- মুসা! পথের ধারে বসো,
সন্ধ্যা বেলায় যে ব্যাক্তি সর্বপ্রথম আসবে,
সে-ই হলো তোমার উম্মতের মধ্যে
সবচে'ভালো। সন্ধ্যা বেলায় হযরত মুসা
(আ:)নির্দিষ্টস্থানে বসলেন।
কিছুক্ষণ পর দেখলেন সকালের সে ব্যাক্তি-ই
ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরতিপথে
আসছে।
তাকে দেখে হযরত মুসা (আ:)অত্যন্ত অবাক
হলেন এবং গভীর চিন্তায় পড়ে গেলেন।.
হযরত মুসা (আ:) আল্লাহ'র নিকট আরজ করলেন,
হে-দয়াময় প্রভু! আমি একী দেখতেছি!
সকালে যে সবচেয়ে 'খারাপ ছিলো, সন্ধ্যায়
সে কিভাবে সবচেয়ে 'ভালো হয়ে গেলো?
অদৃশ্য থেকে মহান স্রষ্টা আল্লাহ উত্তর
দিলেন, হে- মুসা!সকালে যখন এই ব্যাক্তি
ছেলেকে সাথে নিয়ে তোমাকে
অতিক্রমকরে জঙ্গলে প্রবেশ করলো, তখন
ছেলে তাকে প্রশ্ন করে ছিলো, বাবা! এই
জঙ্গল কতবড়?
সে ব্যক্তি উত্তরে বলেছিলো,অনেক বড়।
.ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, বাবা! জঙ্গল
থেকে কি বড় কোনো কিছু আছে?
তখন বাবা বলেছিলো, হ্যাঁ বাবা!
ঐপাহাড়গুলো জঙ্গল থেকে বড়।
ছেলে পুনরায় প্রশ্ন করলো,পাহাড় থেকে কি
বড়কিছু আছে?
বাবা বললো, আছে, এই আকাশ।
ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, আকাশ থেকে কি
বড় কিছু আছে?
সেই ব্যক্তি বললো,হ্যাঁ, আমার পাপ এই
আকাশ থেকেও বড়।
ছেলে বাবার এ উত্তর শোনে বললো,বাবা!
তোমার পাপ থেকে বড় কি কোনো কিছু নেই?
তখন সেই ব্যক্তি চিৎকার দিয়ে কান্না করে
লজ্জিত হয়ে গম্ভীর সুরে বললো, আছে বাবা!
আমার পাপ থেকেও আল্লাহ'র রহমত অনেক
বড়।
.হে-মুসা! এই ব্যক্তির পাপের অনুভূতি ও
অনুশোচনা আমার এতো পছন্দ হয়েছে
যে,আমি তাঁকে তোমার উম্মতের সবচেয়ে
'খারাপ ব্যক্তিকে সবচেয়ে' ভালোব্যক্তি
বানিয়ে দিয়েছি।আল্লাহু আকবর।।
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকে পিছনের
গুনাহের কথা সব সময় স্বরণ করে সামনের
দিনগুলোকে সত্যপথে চলার তাওফিক দান
করো।-----"আমিন"।facebook page
Subscribe to:
Posts (Atom)