Editors Picks

Tuesday, July 25, 2017

ছাত্রদলের শীর্ষ দুই পদে আসতে পারে যারা বিস্তারিত....!

বাংলা‌দেশ জাতীয়তাবাদী দল  বিএনপির রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের ভ্যানগার্ড হিসেবে পরিচিত ছাত্রদল। দ‌ক্ষিন এ‌শিয়ার সববৃহৎ ছাত্র সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। মেয়াদোত্তীর্ণ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কমিটি খুব শিগগিরই ঘোষণা হ‌তে পা‌রে।আর এ কারণে পদ প্রত্যাশী নেতাকর্মীরাও দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। নেতাদের বাড়িতে ধরনা দিচ্ছেন, নিজেদের আমলনামার ফিরিস্তি তুলে তদবির করছেন। আবার সুবিধাবাদী ছাত্র নেতারাও সিন্ডিকেটের উপর ভর করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন।

বিএনপির আন্দোলনে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এই সংগঠনটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে ইতোমধ্যে নতুন কমিটি গঠনের দাবিতে একাট্টা হয়েছেন সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

তৃণমূল নেতাকর্মী‌দের অাশা ত্যাগী,যোগ্য,অা‌ন্দোলন সংগ্রা‌ম ও রাজপ‌থে স‌ত্রিুয় এমন এক‌টি ক‌মি‌টি উপহার দি‌বেন দেশ‌নেত্রী বেগম খা‌লেদা জিয়া ও তা‌রেক রহমান ।

দেশ‌নেত্রী বেগম খা‌লেদা জিয়া বর্তমা‌নে লন্ড‌নে অা‌ছেন পুত্র তা‌রেক রহমা‌নের বাসায় ।‌চি‌কিৎসার জন্য তি‌নি লন্ডনে গে‌ছেন ।লন্ডন থে‌কে ফি‌রেই দেশ‌নেত্রী বেগম খা‌লেদা জিয়া ঘোষনা দি‌তে পা‌রেন ছাত্রদ‌লের নতুন ক‌মি‌টি ।

নতুন ক‌মি‌টি‌তে সভাপ‌তি প‌দে বেশ অা‌লোচনায় অা‌ছে অালমগীর হাসান সোহান ।‌তি‌নি বর্তমান ছাত্রদল কেন্দ্রীয় ক‌মি‌টির সহ সভাপ‌তি ।অসংখ্য মামলা নি‌য়ে তি‌নি রাজপ‌থে দ‌লের জন্য দা‌য়িত্ব পালন ক‌রে যা‌চ্ছে।সাংগঠ‌নিক সম্পাদক ইসহাক সরকার ও বেশ অা‌লোচনায় অা‌ছে।‌সি‌নিয়র এই  ছাত্রনেতা ছাত্রদ‌লের শীর্ষ প‌দে যে‌তে অ‌নেক মামলা,হামলা ও জীব‌নের ঝু‌কি নি‌য়ে রাজপ‌থে স‌ত্রিুয়ভা‌বে দা‌য়িত্ব পালন করে যা‌চ্ছে।

অার সাধারন সম্পাদক প‌দে বেশ অা‌লোচনায় অা‌ছে জগন্নাথ বিশ্ব‌বিদ্যালয় ছাত্রদ‌লের সা‌বেক সফল সাধারন ও বর্তমান ক‌মি‌টির যুগ্ম সম্পাদক 

ওমর ফারুক মুন্না ।কর্মীবান্ধব মেধাবী এই  ছাত্র‌নেতা অসংখ্য মামলা হামলা ও জীব‌নের ঝু‌কি‌ নি‌য়ে সরকার বি‌রোধী অা‌ন্দোল‌নে রাজপ‌থে স‌ত্রিুয় ।তার স্লোগা‌নে ক‌ম্পিত ঢাকার রাজপথ ।যুগ্ম সম্পাদক নুরুল হুদা বাবু ও স‌াধারন সম্পাদক প‌দে অা‌লোচনায় অা‌ছে ।facebook page

Friday, July 21, 2017

কুমিল্লা দাউদকান্দি উপজেলায় মেজর জেনারেল (অব:) মো: সুবিদ আলী ভূঁইয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি: যুবলীগ নেতা সবুজ গুলিবিদ্ধ:-

কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলায় রায়পুরে যুবলীগ এর সম্মেলনে সাংসদ মেজর জেনারেল (অব:) মো: সুবিদ আলী ভূঁইয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি:
যুবলীগ নেতা সবুজ গুলিবিদ্ধ:-

দাউদকান্দিতে ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ও দক্ষিন যুবলীগ এর সম্মেলনে   গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) এর মাননীয় সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অবঃ) মো:সুবিদ আলী ভূইয়াকে লক্ষ্য করে গুলি।

গুলিটি লক্ষ্যহীন হয়ে ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিন ইউনিয়ন যুবলীগ এর বর্তমান সভাপতি মো: মাহবুবুল হক সবুজ গুলিবিদ্ধ হয়।

গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা সবুজকে গৌরীপুর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর তাকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়, ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার বিকাল বেলায় উপজেলার রায়পুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ সম্মেলনস্থলে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, দির্ঘ প্রায় এক যুগ পর দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগ এর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপ্স্থিত ছিলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাননীয় সভাপতি ও সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অবঃ) মো: সুবিদ আলী ভূঁইয়া, বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ এর বর্তমান চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) মোহাম্মদ আলী সুমন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক মো: সারওয়ার হোসেন বাবু, উপজেলা যুবলীগ এর আহবায়ক মো: শাহজাহান খন্দকার, উপজেলা যুবলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক মেহেদী হাসান সুমন ও যুগ্ম আহবায়ক হেলাল মাহমুদ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

সকল নেতৃবৃন্দ যখন সভামঞ্চে উপস্থিত হন, তখন সমাবেশ স্থলে চারদিক থেকে জনশ্রোতের মত মিছিল আসতে শুরু করে। তখন মিছিলের মাঝখান থেকে দাউদকান্দি ও মেঘনা গণমানুষের নেতা মো: সুবিদ আলী ভুইয়াকে লক্ষ্য করে "কিলার" গুলি ছুড়লে গুলিটি লক্ষ্যহীন হয়ে ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিন ইউনিয়ন যুবলীগ এর সভাপতি মাহবুবুল হক সবুজ হাতে গুলিবৃদ্ধ হয়ে সাথে সাথে মাটিতে লুটিয়ে পরে, লুটিয়ে পরা সবুজকে সভাস্থলে আগত যুবলীগ এর নেতাকর্মীরা গৌরীপুর সরকারী উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়,চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন।

আমি কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ এর পক্ষ থেকে গুলিবিদ্ধ সবুজের সুস্থতা কামনা করছি, সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেফতার করার জন্য পুলিশ প্রসাশনকে অনুরোধ করছি এবং এই সন্ত্রাসী হামলার তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
----------------------
মো: সারওয়ার হোসেন বাবু
যুগ্ম আহবায়ক
কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগ,
সাবেক সাধারন সম্পাদক
কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগ,
সভাপতি - গভর্নিং বডি
গাজীপুর খান মডেল হাইস্কুল এন্ড কলেজ।facebook page

Tuesday, July 18, 2017

অাওয়ামীলী‌গের সাধারন সম্পাদক ওবা‌য়েদুল কা‌দের‌কে স‌ঠিক জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদ‌লের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্না

ডিয়ার ওবায়েদুল কাদের, পালানোর ইতিহাস তো আপনাদের!

একাত্তরে জাতিকে অরক্ষিত রেখে আপনারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভেগেছিলেন। হ্যাঁ যুদ্ধ করেছিলেন বটে আপনারা, সীমান্তের ওইপাড়ে,  আপনাদের যুদ্ধ করার জন্যে আলাদা একটা সেক্টরই গঠিত হয়েছিল, সোনাগাছী!

পঁচাত্তরে শেখ মুজিবের মৃত্যুর পরেও আপনারা পালিয়েছিলেন। নেতার লাশের পাশে আপনাদের পাওয়া যায়নি, পাওয়া যায়নি নেতার জানাযায়। আপনাদেরই আরেক নেতা তৎকালীন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ শেখ মুজিবকে দেওয়াল টপকে পালিয়ে যাবার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পরে বাংলাদেশ যখন ভয়ংকর এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি আপনার নেত্রী তখন সীমান্ত লক্ষ্য করে ভোঁ দৌড় লাগিয়েছিলেন। এই দেশের জনগণের কথা ভাবেননাই।

নব্বইয়ের উত্তাল গণ আন্দোলনের দিনগুলোতেও আপনারা আপোষকামীতার ভূমিকা নিয়েছিলেন। দিনে আন্দোলন আর রাতে এরশাদ, এই ছিলেন আপনারা। লাল দীঘির জনসভায় আপনাদের নেত্রী আঙ্গুল উঁচায়া ঘোষণা দিয়েছিলেন- এরশাদ শাহীর অধীনে যে নির্বাচনে যাবে সে হবে জাতীয় বেঈমান!

তারপরের দিন এরশাদের সাথে লংড্রাইভ, আন্দোলনের মাঠ থেকে পালিয়ে গিয়ে এরশাদের অধীনে নির্বাচনে আপনারাই গিয়েছিলেন।

এক এগারোর দুই উদ্দিনের ক্যামোফ্লেজ সামরিক শাসনের সময় আপনাদের নেত্রীই আপোষ করে কানের চিকিৎসার নাম করে দেশ ছেড়ে ভেগেছিলেন।

সেইদিন খালেদা জিয়া কি বলেছিল জানেন? এইটা আমার দেশ, এই দেশ ছেড়ে আমি কোথাও যাবোনা।

মূলত: খালেদা জিয়ার আপোষহীন মনোভাবের কারণেই সেই সময়ে 'মাইনাস টু' ফর্মুলা ভেস্তে যায়। আপনার নেত্রীও দেশে ফেরার সাহস পেয়েছিলেন।

আপনাদের আন্দোলনের ফসল দুই উদ্দিনের করা আপনাদের নেত্রীর মামলাগুলো আপনারা তুলে নিয়েছিলেন। রেখে দিয়েছেন খালেদা জিয়ার মামলাগুলো।

খালেদা জিয়া সেই মামলাগুলো মোকাবেলা করছেন। এই বয়সেও প্রায় প্রতি সপ্তাহে আদালতে হাজিরা দিচ্ছেন উনি।

....

পালাবার সংস্কৃতি আপনাদের, বিএনপির না। বিএনপি লড়ে যাচ্ছে, বিএনপি লড়বে। বিএনপি দেশের মানুষের পাশে থাকবে।

খালেদা জিয়া ভাঙ্গবেন কিন্তু মচকাবেন না। আপোষে জেলে বসে মুরগির রানও চিবাবেন না।facebook page

Sunday, July 16, 2017

প্রিয় বিদ্যাপীঠটিকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন সালমান হাসান....!

প্রিয় বিদ্যাপীঠটিকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন......।

সৃষ্টি আর ধ্বংসে এগিয়ে চলছে পৃথিবী। কেউ সৃষ্টিতে আবার কেউ ধ্বংসের খেলায় মত্ত। তেমনি এক অবিনাশী খেলার শিকার আমার আপনার সবার প্রিয় বিদ্যাপীঠ,

মাছিমপুর আর আর ইন্সটিটিউশন।    শিক্ষার প্রতি প্রচন্ড অনুরাগী স্বর্গীয় শ্রী রাজ বিহারী পোদ্দার কর্তৃক পরম মমতায় প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যাপীঠটি আজ চরম সংকটাপন্ন। এক শ্রেণির লুটেরা, স্বার্থান্বেষী মহলের চক্রান্তে স্কুলটি তার ঐতিহ্যগত খ্যাতি হারিয়ে ফেলতে বসেছে। ফলশ্রুতিতে, চরম ফল-বিপর্যয়সহ নানা অনিয়মে জর্জরিত ৮৭ বছরের পুরোনো এই স্বণামধন্য প্রতিষ্ঠানটি। এমন দুরবস্থার কারণ হিসেবে কেউ কেউ বলছেন শক্তিশালী পরিচালনা পর্ষদ না থাকা , যোগ্য শিক্ষকের অভাব ও অভিভাবকদের অসচেতনতাই এর মূল কারণ। আমার কাছেও কারণগুলো যৌক্তিক মনে হয়েছে। একটু অনুধাবন করুন আপনার কাছেও তাই মনে হবে। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, ১৯৩০ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও আজ পর্যন্ত

ইংরেজি-গণিত-বাংলাতে অনার্স-মাস্টার্স ডিগ্রীধারী কোনো শিক্ষক নেই। সস্তায় শিক্ষক কেনার এক প্রতিযোগিতা চলছে অবিরাম।এমন  শিক্ষকশূণ্য বিদ্যালয়টি কীভাবে প্রত্যাশিত ফলাফল এনে দিবে? চূড়ান্ত সময় উপস্থিত, আপনার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে, এই প্রিয়  বিদ্যাপীঠটির দুর্দিনে তার পক্ষে সরব ভূমিকা  পালন না করলে সম্মুখে ঘোর অমানিশা অবশ্যম্ভাবী। এ ভুলের প্রায়শ্চিত্ত বইতে হবে দীর্ঘদিন। তাই যোগ্য অভিভাবকরা নির্বাচনের মাধ্যমে স্কুল পরিচালনায় এগিয়ে আসুন, স্কুলের সকল অনিয়ম বন্ধে সহায়ক হোন। দক্ষ বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে লেখাপড়ার মানোন্নয়ন করুন। সবার শ্লোগান হোক- অযোগ্য সব দূরে থাকুক, যোগ্য ও শিক্ষিত লোক স্কুল পরিচালনা করুক।

বিঃদ্র- কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য আমার এই পোস্ট নয়, শিকড়ের টানে একান্ত ব্যক্তিগত অভিমত। facebook page

Saturday, July 15, 2017

মাছিমপুর স্কুল ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন দলের নাম ভাঙ্গিয়ে একটি মহল...

গাজী হানিফ বলেন, তিতাস উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ মাছিমপুর আর আর ইনস্টিটিউশনের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন দলের নাম ভাঙ্গিয়ে একটি মহল তাদের নিজেদের সার্থ হাসিল করার জন্য স্কুল পরিচালনায় পকেট কমিটি গঠন করার পায়তারা করছে। এ লক্ষে অন্য কোন প্রাথী যাতে ফরম কিনতে না পারে সেই জন্য তারা স্কুল গেইটে টেবিল বসিয়ে সতর্ক পাহারা বসায়। তাদের এক দল পেটুয়া বাহিনী, লাটিসোটা, হকিস্টিক নিয়ে পুরো বাজারে মহড়া দেয়। তাদের কোরামের বাইরে কেউ মনোনয়ন ফরম কিনতে গেলেই তাদের কে দেওয়া হচ্ছে বাঁধা এবং স্কুল প্রবেশের গেইটে দিয়ে দিচ্ছে তালা। প্রিয় এলাকাবাসি, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ে এ ধরনের নোংরা রাজনীতি কারোরই কাম্য নয়। এর  বিরুদ্ধে তিতাস উপজেলা পরিষদের  সন্মানিত

ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনুল ইসলাম সোহেল সিকদার প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করে প্রমান করেছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সকল রাজনীতির উর্ধ্বে। এই প্রতিষ্ঠানকে নোংরা রাজনীতির কবল থেকে রক্ষা করে

শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে আপনাদের সকলের সহযোগিতা অপরিহার্য। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় প্রয়োজন শিক্ষিত, ভদ্র, মার্জিত ও রুচিশীল ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ। নিজেদের পকেট ভারী করা নয় বরং পকেট থেকে অর্থ খরচ করে স্কুল উন্নয়নে অব্যাহত প্রচেষ্টায় রত থাকবে। ছাত্র-ছাত্রীদের ফলাফল ও শিক্ষার মান উন্নয়নই হবে তাদের প্রধান লক্ষ্য।

কারো রক্ত চক্ষুকে ভয় করে পালিয়ে গেলে অপশক্তির জয় হবে। তাই আমাদের সকলকে নিজেদের প্রয়োজনে একসাথে এসব অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে সম্মনিত অভিভাবকদের  সচেতন ভূমিকা অগ্রগণ্য।
আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের এই প্রানের বিদ্যাপীঠকে কে রাহুর গ্রাস থেকে মুক্ত করি।facebook page

ভাব‌ছিলাম মা‌ছিমপুর স্কুল নি‌য়ে কিছু লিখ‌বোনা তারপর ও কিছু লিখলাম ।

ভাব‌ছিলাম মা‌ছিমপুর স্কুল নি‌য়ে কিছু লিখ‌বোনা তারপর ও কিছু লিখলাম ।

সামা‌জিক যোগা‌যোগ মাধ্যম ফেসবুক ও অ‌নে‌কের সা‌থে ক‌থোপকথ‌নের মাধ্য‌মে জান‌তে পারলাম মা‌ছিমপুর স্কু‌লে ম্যা‌নেজিং ক‌মি‌টি নির্বাচন, সভাপ‌তি ও বিদ্যুৎস‌ায়ী নি‌য়ে মা‌ছিমপুর বাজা‌রে উ‌ত্তেজনা বিরাজ কর‌ছে?স্কুল নির্বাচন কোন দলীয় নির্বাচ‌নের প্র‌টোক‌লে প‌রে না ।এখানে অামার অাপনার ছে‌লে‌মে‌য়ে‌দের ভ‌বিষ্যৎ নির্ভর কর‌ছে ।কে ক‌মি‌টি‌তে অাস‌বে কে সভাপ‌তি হ‌বে এটা নি‌য়ে অামার মাথাব্যাথা নাই ।

মা‌ছিমপুর জনসাধার‌নের কা‌ছে অামার প্রশ্ন একটাই???

মাদ‌কের বিরু‌দ্ধে যে‌হেতু অাপনারা সমগ্র মা‌ছিমপুর ঐক্যবদ্ধভা‌বে মি‌লিত হ‌য়ে‌ অা‌লোচনা ক‌রে‌ছেন,এক টে‌বি‌লে ব‌সে‌ছেন তাহ‌লে কেন অাপনারা স্কুল নির্বাচন নি‌য়ে ঐক্যবদ্ধ হ‌তে পার‌লেন না?

নী‌জে‌দের ম‌ধ্যে কোন্দ‌লের কার‌নে গত দুইটা সভপা‌তি ছিল সা‌বেক উপ‌জেলা চেয়ারম্যান পার‌ভেজ হো‌সেন সরকার ও সা‌বেক ভাইস চেয়ারম্যান মু‌ন্সি ম‌জিবুর রহমান তারপর কে??????

ফ‌লে অামরা কিছুই পাই নাই।মা‌ছিমপু‌রের ফলাফল শেষপর্যন্ত ০০০০০০০ ।

যেখা‌নে রাজনীতি দরকার সেখা‌নে রাজনী‌তি করুন ।এটা যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার কিন্তু এলাকার উন্নয়ন,মাদক,স্কুল,সমাজ কল্যাণ,এলাকার মানু‌ষের স্বা‌র্থের সা‌থে জ‌ড়িত এমন কিছু নি‌য়ে কোন রাজনী‌তি কর‌বেন না ।

‌বিঃদ্রঃ অা‌মি কাউ‌কে উ‌দ্দেশ্য ক‌রে কিছু ব‌লি নাই মা‌ছিমপু‌র স্কুল ও গ্রা‌মের মঙ্গ‌লের জন্য ব‌লে‌ছি ।ধন্যবাদ সবাই‌কে ।facebook page

Friday, July 14, 2017

শনিবার লন্ডন যাচ্ছেন দেশনেত্রী বেগম জিয়া: মির্জা আলমগীর

চিকিৎসার জন্য শনিবার, ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় লন্ডন যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া।

বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় চেয়ারপার্সনের গুলশানের বাসভবন ফিরোজার সামনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।


মির্জা ফখরুল বলেন, লন্ডনে চোখের এবং পায়ের চিকিৎসা করাবেন বেগম জিয়া।

কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশে ফেরার বিষয়টি চেয়ারপার্সনের চিকিৎসার উপর নির্ভর করবে।

এর আগে, রাত সাড়ে ৯টায় দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া।

বেগম খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জমিরউদ্দিন সরকার, তরিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।facebook page

Wednesday, July 12, 2017

তিতাসে মাছিমপুর স্কুল নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তুঘলকী কান্ড

কুমিল্লা তিতাস: কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার মাছিমপুর গ্রামের মাছিমপুর আর আর ইনস্টিটিউশনের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলছে তুঘলকী কান্ড।
ক্ষমতাসীন দলের নাম ভাঙ্গিয়ে এক দল স্বার্থানেষী মহল চাইছে নিজেরা আতাত করে পকেট কমিটি করে স্কুল পরিচালনা করতে। জনমনে তাদের এই উদ্দেশ্য নিয়ে চলছে নানা মুখরোচক আলোচনা। এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় তাদের সিন্ডিকেটের লোকেরাই কেবল আবেদন ফরম কিনতে পারছেন। তাদের কোরামের বাইরে কেউ মনোনয়ন ফরম কিনতে গেলেই তাদের বাঁধা দিচ্ছে।
তাদের ৫০-১০০ জনের একটি দল সারা বাজারে এবং স্কুল গেইটের সামনে দিচ্ছে মহড়া এবং টহল। স্কুল প্রবেশের গেইটে দিয়ে দিচ্ছে তালা।
অন্য কোন গ্রামের কেউ যাতে ফরম কিনতে না পারে সেই জন্য রয়েছে তাদের এক দল পেটুয়া বাহিনী, যারা রয়েছে সতর্ক পাহারায়। লাটিসোটা, হকিস্টিক নিয়ে পুরো বাজারে মহড়া দিচ্ছে।
সর্বোপুরি এক ভয়ানক আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছে বলে জানান এলাকার শান্তি প্রিয় জনগণ।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় বিগত নির্বাচনে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ছিলেন এবং এবার তিনি ফরম কিনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন কিন্তু কে বা কারা তাকে মনোনয়ন ফরম না কিনতে হুমকি দিচ্ছেন বলেন জানান। নাগেরচর গ্রামের মনির হোসেন ভূইয়া (সাবেক মেম্বার) তিনিও ভয় পাচ্ছেন ফরম কিনতে। ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা শাহ আলম মনোনয়ন ফরম কিনতে গিয়েও পরে পিছু হটেন অজানা ভয়ে।
এ বিষয়ে তিতাস উপজেলা নির্বাহী অফিসার মকিমা বেগম বলেন বিষয়টি আমার কানে এসেছে। আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে বলে দিয়েছি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। এলাকার শান্তি শৃংখলা যাতে বজায় থাকে আমরা সেই ব্যবস্থাই গ্রহণ করব।
স্কুল পরিচালনা কমিটির বর্তমান সভাপতি, যুবলীগ নেতা এবং সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মুন্সী বলেন, বাঁধা দেওয়ার কথা আমিও লোকমুখে শুনেছি। শুনে আমি তাৎক্ষিক ছুটে যাই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। কিন্তু কাউকে দেখিনি লাঠিসোটা কিংবা বাঁধা দিতে। যদি কেউ ফরম কিনতে চায় তাহলে আসতে বলবেন আমি আগামীকাল থাকবো দেখি কে বাঁধা দেয়। যার কিনতে মন চায় সেই কিনবে। আজকেও আমি বসে থেকে ফরম বিক্রয় করেছি। নির্বাচন নিয়ে নোংরা রাজনীতি করতে দেয় হবে না। এটা স্কুল, রাজনীতির জায়গা নয়।
তিতাস উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওসমান গণি ভূইয়া বলেন এটা একটা নরমাল বিষয়। স্কুল নির্বাচন এখানে বিএনপি আ’লীগ বলে কিছু নেই। যারা আগ্রহী আছেন তারা ভোটের মাধ্যমে জয়ী হয়ে আসবেন। তবে একদল লোক প্রশাসনসহ উর্ধ্বতন মহলকে বুঝাতে চাইছেন যে, বিএনপির লোক প্রার্থী হলে আমাদের আর মূল্য কই থাকে ? স্কুল নির্বাচনে দল বিবেচ্য বিষয় হতে পারে না।
এ বিষয়ে বিএনপি নেতা হাসান মাহমুদ অপু জানান আমারা চাই শান্তি। স্কুল নির্বাচন হবে অভিভাকরা ভোট দিয়ে স্কুল পরিচালনা কমিটি গঠন করবে। ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকবে সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক মাহফুজুর রহমান চৌধুরী বলেন,বাইরের পরিবেশ নিয়ে তো আমি মন্তব্য করতে পারব না। কারণ আমার কাজ স্কুলের গন্ডির মধ্যে। স্কুলের ভিতরের পরিবেশ ভালো, কোন সমস্যা নাই। তিনি আরো জানান গতকাল ৫ জন এবং আজ ৩ জন প্রার্থী ফরম সংগ্রহ করেছেন। গতকাল যারা সংগ্রহ করেছেন তারা হলেন বিল্লাল হোসেন, এমদাদ হোসেন মোল্লা, ডালিম ভূইয়া, ফারুক সরকার এবং শিপন সরকার। আজ যারা ফরম সংগ্রহ করেছেন তারা হলেন ইকবাল হোসেন বাবুল, মাজহারুল ইসলাম ভূইয়া এবং সংরক্ষিত মহিলা পদে ফরিদা ইয়াসমিন। শিক্ষকদের মধ্যে ফরম কিনেছেন তিন জন। facebook page

Sunday, July 9, 2017

লন্ডন থে‌কে ফি‌রেই ছাত্রদলের নতুন ক‌মি‌টি করবেন বলে জানিয়েছেন- বেগম জিয়া।

লন্ডন থে‌কে ফি‌রেই ছাত্রদলের নতুন ক‌মি‌টি
বিএনপির রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের ভ্যানগার্ড হিসেবে পরিচিত মেয়াদোত্তীর্ণ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কমিটি খুব শিগগিরই ঘোষণা করতে যাচ্ছে দলটির হাইকমান্ড। আর এ কারণে পদ প্রত্যাশী নেতাকর্মীরাও দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। নেতাদের বাড়িতে ধরনা দিচ্ছেন, নিজেদের আমলনামার ফিরিস্তি তুলে তদবির করছেন। আবার সুবিধাবাদী ছাত্র নেতারাও সিন্ডিকেটের উপর ভর করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন।
সংগঠনটির নেতাকর্মীরা জানান, দুই বছর মেয়াদি ছাত্রদলের বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের ১৪ অক্টোবর। ২০১৪ সালের ১৪ অক্টোবর রাজীব আহসানকে সভাপতি ও মো. আকরামুল হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫৩ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপর ২০১৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ৭৩৪ জন সদস্যকে নিয়ে ওই কমিটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়।

বিএনপির আন্দোলনে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এই সংগঠনটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে ইতোমধ্যে নতুন কমিটি গঠনের দাবিতে একাট্টা হয়েছেন সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

শীর্ষ নেতাদের মধ্যে একজন জানান, এবারের মতো এত নেতৃত্ব প্রতিযোগিতা আগে কখনো ছিলো না। যে ছাত্রটি মেধায়, দক্ষতায় কর্মী হবারও যোগ্যতা রাখেন না সেও এবার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক কিংবা সুপার ফাইভে থাকতে চাচ্ছেন। একটি রাজনৈতিক দলে নেতৃত্ব প্রতিযোগিতা ভালো। কিন্তু যার যোগ্যতা নাই, রাজনৈতিক দক্ষতা নাই সে কিভাবে নেতা হবেন। তিনি বলেন, অনেক ছাত্রনেতা রাজনৈতিক শিক্ষা পর্যন্ত গ্রহণ করেন না। অনেকে তো বিএনপির ১৯ দফা কর্মসূচিও জানেন না। এরপরও দৌড়ঝাপ করছেন, যোগ্যদের জন্য বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছেন। এসবের মধ্যেও সংগঠনের পরবর্তি কমিটি নিয়ে কাজ চলছে। খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। জটিলতার মধ্যেও কমিটি গঠন হবে বলেও তিনি আশাবাদী।

আরেকজন নেতা বলেন, একমাত্র ছাত্রদল কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান একক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। এখানে অন্য কোনো নেতাদের তেমন ভূমিকা থাকে না। তবে তারা বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে থাকেন। যা ইতিমধ্যে নেয়া হয়েছে বলেই জানি। এখন হয়তো অরেকটু ভিন্ন আঙ্গিকে পূনর্মূল্যায়ন করে কমিটি গঠন কাজ সম্পন্ন করবেন। এ জন্য হয়তো আরো কিছুটা সময় লাগবে। তবে তা ঘঁষা-মাজার জন্য।

এদিকে কমিটি গঠনের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে এমন সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে দৌড়ঝাপও বেড়ে গেছে সংগঠনের নেতাকর্মীদের। এসব বিষয়ে ছাত্রদলের সভাপতি পদ প্রত্যাশী একজন ছাত্রনেতা জানান, বর্তমান কমিটি ২০১৫ সালের আন্দোলনে সফলতার দাবিদার হলেও সাংগঠনিকভাবে ব্যর্থ। সম্প্রতি চট্টগ্রামে একজন ছাত্রনেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হলেও কোনো কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে পারেনি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনগুলোর অরাজনৈতিক কার্যক্রমের বিরুদ্ধেও সরব ভূমিকা পালন করতে পারেনি সংগঠনটি। আমরা সারাদেশে ছাত্রদলের ব্যানারে ভিন্ন কিছু করতে পারি নাই। সংগঠনের এসকল ব্যর্থতার জন্য মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটিসহ দলটির নেতাদের খবরদারিকে দায়ি করে তিনি বলেন, বিগত আন্দোলনকে যোগ্যতার মাপকাঠি নির্ধারণ করে নেতৃত্ব বাছাই করা হলে আগামী দিনে আন্দোলন সংগ্রামে আরো ভালো কিছু প্রত্যাশা করা যাবে। কিন্তু তল্পিবাহক আর সিন্ডিকেট নির্ভর কমিটি দেয়া হলে হতাশা ছাড়া আর কিছু হবে না।
আরেকজন ছাত্রনেতা বলেন, বিএনপির মধ্যে একমাত্র ছাত্রদলের কমিটি গঠনের সময় ঘনিয়ে আসলেই সিনিয়র-জুনিয়র, বিবাহিত-অবিবাহিত, সংস্কারপন্থি আর আঞ্চলিকতার অজুহাত সামনে তুলে আনেন এক শ্রেণির তল্পীবাহক। তারা নিজেদের আজ্ঞাবাহ কমিটি গঠনের জন্যই সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে তাদের খোলস পরিবর্তন করেন। আর ওই সকল যুক্তি সামনে তুলে এনে যোগ্যদেরকে আড়াল করে দেন।

আগামী কমিটিতে শীর্ষ পদে যারা বেশি আলোচনায় আছেন তারা হলেন- সহসভাপতি আলমগীর হাসান সোহান, ইখতিয়ার রহমান কবির, আবু আতিক আল হাসান মিন্টু ও সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার ও রয়েছেন। এছাড়া যুগ্ম সম্পাদকদের ম‌ধ্যে ওমর ফারুক মুন্না,‌মিয়া রা‌সেল,বায়‌জীদ অা‌রে‌ফিন প্রমুখ। এদের মধ্যে সকলেই রাজপথে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে স্বাক্ষর রেখেছেন।

এছাড়াও আলোচনায় রয়েছেন- যুগ্ম সম্পাদক করিম সরকার, মির্জা ইয়াসিন আলি, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভুইয়া প্রমুখ। অন্যরাও নিজেদের মতো করে সিনিয়র নেতাদের কাছে গিয়ে লবিং-তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।facebook page

Comments System

Disqus Shortname